বায়ান্নর দিনগুলো

অনশনরত অবস্থায় স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ভাবনা বঙ্গবন্ধুর চরিত্রের কোন দিকটিকে তুলে ধরে?

SB 23

পরিবার নিয়ে চিন্তা করা আমাদের একটা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। অনশনরত অবস্থায় বঙ্গবন্ধু তার স্ত্রী সন্তানকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা করাটা অবশ্যই তার দায়িত্বশীলতা প্রকাশ করে।

বায়ান্নর দিনগুলো টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

'বায়ান্নর দিনগুলি' রচনার মূল বিষয়বস্তু হলো-

i. ১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধুর জেল জীবন

ii. বঙ্গবন্ধুর জেল থেকে মুক্তিলাভের স্মৃতি

iii. দেশদ্রোহিতার বিরুদ্ধে ঘৃণা

নিচের কোনটি সঠিক

১৫৯১ সালে গ্যালিলিও-এর আমলে ব্রুনো ছিলেন প্রতিশ্রুতিশীল মেধাবী গুরু-দার্শনিক। ভেনিসের অভিজাত এক ব্যক্তি জিওভানি মচেনিগো শিক্ষা লাভের আশায় ব্রুনোকে আমন্ত্রণ করেন । মচেনিগোকে পড়াতে গিয়ে প্রসঙ্গক্রমে যে কথাগুলো বলেছিলেন— তা মচেনিগোর অনুভূতিতে আঘাত হানে। তাই একসময় ভেনেটিয়ান ইনকুইজেশনের কাছে ব্রুনোর বিরুদ্ধে নালিশ করেন। ব্রুনো গ্রেফতার হন, ভেনেটিয়ানদের বিচার অমীমাংসিত থাকায় তাঁকে রোমে প্রেরণ করা হয়। ছয় বছর কারাভোগের পরে ১৬০০ সালে তাঁর মৃত্যুদণ্ড হয়; কঠিন আগুনে পুড়িয়ে মারা হবে তাঁকে। ১৬০০ সালের ফেব্রুয়ারির ৮ তারিখে তাকে শেষবারের মতো- সুযোগ দেওয়া হয় আত্মপক্ষ সমর্থনের- দোষ স্বীকারের। বিপন্ন, বিপর্যন্ত, অপদস্থ ব্রুনো তখন সেই অবিস্মরণীয় কথাটি বলেছিলেন— "Perhaps your fear in Passing this sentence upon me is grater than mine in accepting it."

বদ্ধভূমিতে নেওয়ার সময় দুপাশের মানুষের প্রতি তার সত্য বলার স্পৃহা দেখে দুই ঠোঁটে স্পাইক দিয়ে মুখ বন্ধ দেওয়া হয়। শাসকরা ভেবেছিল, তাঁকে হত্যা করলেই তাঁর আদর্শ শেষ হয়ে যাবে। আসলে হয়েছে উলটো।

দুই হাজার কিলোমিটার দূরত্বের দুটি দেশকে জোর করে এক করতে চাওয়া শাসকগোষ্ঠী পূর্বপ কিস্তানের প্রতি সেরকম কোনো দায়িত্বই নেয়নি। উপরন্ত জোর করে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার হীন ষড়যন্ত্র করে। বাংলার দামাল ছেলেরা তা প্রতিহত করতে বিন্দুমাত্র দেরি করেনি। ভাষার জন্য বুক পেতে দেয় বন্দুকের নলের সামনে।

'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' কত সালে প্রকাশিত হয়?