সিরাজউদ্দৌলা
উদ্দীপক, মামলার ঝামেলায় জড়িয়ে উভয় পরিবারই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। মাঝখান থেকে উকিল তালেব উভয় পক্ষকে কুটিল পরামর্শ দিয়ে প্রচুর অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। উদ্দীপকের উকিল তালেব আলীকে 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকের কোন চরিত্রের সঙ্গে তুলনা করা যায়?
উমিচাঁদ: উমিচাঁদ লাহোরের অধিবাসী শিখ সম্প্রদায়ের লোক ছিলেন। কলকাতায় এসে প্রথমে তিনি গোমস্তার কাজ করতেন। পরে ইংরেজদের ব্যবসার দালালি করতে শুরু করেন।
ইংরেজদের কথা নবাবের কাছে এবং নবাবের কথা ইংরেজদের কাছে বলে দু পক্ষের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতেন। গভর্নর রোজার ড্রেক তাকে একবার বন্দি করে ফোর্ট উইলিয়ম দুর্গে রেখেছিলেন।
তিনি সাদা ও লাল দুইরকম দলিল করে জাল দলিলটা উমিচাঁদকে ধরিয়ে দিয়েছিলেন। সাদা দলিলটা ছিল ক্লাইভের কাছে এবং তাতে উমিচাঁদের দাবির কথা উল্লেখ ছিল না।
একরাতে একদল অচেনা লোক রাহাত সাহেবের বাড়িতে আশ্রয় চায়। রাহাত সাহেব দয়াপরবশ হয়ে তাদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু মধ্যরাতে সেই অচেনা লোকেরা বাড়ির সবাইকে জিম্মি করে টাকা-পয়সা ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায় । উদ্দীপকের আগন্তুকরা "সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে কাদের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
পলাশির প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হয়েছেন, কারণ-
i. এতে প্রকৃত যুদ্ধ হয়নি, হয়েছে যুদ্ধের অভিনয়
ii. ইংরেজ সৈন্য শক্তিশালী ছিল বলে
iii. বৃষ্টিতে গোলা-বারুদ ভিজে নষ্ট হয়েছিল
নিচের কোনটি সঠিক?
'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে "আমরা অনেক দূর এগিয়ে এসেছি"- কথাটি কে কাকে বলে?
দুর্গম গিরি কান্তার মরু, দুস্তর পারাপার লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার। দুলিতেছে তরি, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিয়ে হাল, আছে কার হিম্মৎ? কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারি, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরি পার।