লালসালু

ঔপন্যাসিকের শক্তি, স্বাতন্ত্র্য ও বিশিষ্টতার পরিচায়ক কোনটি?

নির্ণয়ে অনিবার্য ভাষাশৈলীর প্রয়োগই যেকোনো ঔপন্যাসিকের কাম্য। উপজীব্য বিষয় ও ভাষার সামঞ্জস্য রক্ষার মাধ্যমেই উপন্যাস হয়ে ওঠে সমগ্র, যথার্থ ও সার্থক আবেদনবাহী। উপন্যাসের লিখনশৈলী বা স্টাইল নিঃসন্দেহে যেকোনো লেখকের শক্তি, স্বাতন্ত্র্য ও বিশিষ্টতার পরিচায়ক।

লালসালু টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

'কোটরাগত নিমীলিত সে চোখে একটুও কম্পন নেই।'

উক্তিটিতে ফুটে উঠেছে-

"তোমার দিলে কি ময়লা আছে” - কার দিল?

রহিম শেখ অজপাড়াগাঁয়ের একটি এবতেদায়ী মাদ্রাসার পড়ান। ধর্ম বা আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক কিছুই তার জানা নাই। কিন্তু কুসংস্কার সম্পর্কে তিনি পুরোপুরি সচেতন। মানুষকে বিভ্রান্ত করার মতো কোনো ব্যাখ্যা তিনি নিজে না জেনে দেন না। মানবতা, পরিশ্রমের ফল ও মূল্যায়নই তাঁর ধর্মশিক্ষার মূল উদ্দেশ্য। স্বর্গ-নরক, ইহকাল-পরকাল সম্পর্কেও তার বক্তব্যটা অত্যন্ত সহজ-সরল। অনেকেই তাকে ইমানদার মনে না করলেও, সমাজের শিক্ষিত মানুষদের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।

'লালসালু' উপন্যাসে মাতব্বর হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে কাকে?