সিরাজউদ্দৌলা
কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত কোন পত্রিকার সঙ্গে সিকান্দার আবু জাফরের সম্পর্ক ছিল?
সিকান্দার আবু জাফর ১৯১৯ সালের ৩১ মার্চ সাতক্ষীরা জেলার তেঁতুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সৈয়দ মঈনুদ্দীন হাশেমী, আর মাতা জোবেদা খানম। কবির প্রকৃত নাম ছিল সৈয়দ সিকান্দার আবু জাফর হাশেমী বখত। স্থানীয় তালা বিডি ইনস্টিটিউশন থেকে ১৯৩৬ সনে তিনি মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি কলকাতার বঙ্গবাসী কলেজে কিছুদিন অধ্যয়ন করেন। প্রথমে তিনি কলকাতার একটি সরকারী সংস্থায় চাকরি করেন। ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত তিনি কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত দৈনিক নবযুগ পত্রিকার সঙ্গেও গভীরভাবে সম্পৃক্ত হন। চাকরি এবং সাংবাদিকতার পাশাপাশি স্বাধীন ব্যবসায়ের প্রতিও তিনি একসময় মনোযোগী হয়ে ওঠেন।
একরাতে একদল অচেনা লোক রাহাত সাহেবের বাড়িতে আশ্রয় চায়। রাহাত সাহেব দয়াপরবশ হয়ে তাদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু মধ্যরাতে সেই অচেনা লোকেরা বাড়ির সবাইকে জিম্মি করে টাকা-পয়সা ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায় । উদ্দীপকের আগন্তুকরা "সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে কাদের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
পলাশির প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হয়েছেন, কারণ-
i. এতে প্রকৃত যুদ্ধ হয়নি, হয়েছে যুদ্ধের অভিনয়
ii. ইংরেজ সৈন্য শক্তিশালী ছিল বলে
iii. বৃষ্টিতে গোলা-বারুদ ভিজে নষ্ট হয়েছিল
নিচের কোনটি সঠিক?
'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে "আমরা অনেক দূর এগিয়ে এসেছি"- কথাটি কে কাকে বলে?
দুর্গম গিরি কান্তার মরু, দুস্তর পারাপার লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার। দুলিতেছে তরি, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিয়ে হাল, আছে কার হিম্মৎ? কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারি, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরি পার।