সিরাজউদ্দৌলা

ক্ষমতা ও সম্পদের অন্ধমোহে বাবার মৃত্যুর পর তিনা তার ভাইবোনদের সাথে ষড়যন্ত্র করে পুরো সম্পদ কুক্ষিগত করার চেষ্টায় লিপ্ত হয়। এজন্য সে বাবার কোম্পানির বিদেশি শেয়ার মালিকদের সাথে হাত মেলাতে দ্বিধা করে না। একসময় সে বিদেশিদের সহায়তায় সব সম্পদ হাতিয়ে নেয়, দেশের সেরা শিল্পপতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। কিন্তু তার চিরচেনা সুন্দর পরিবারটি আর আগের মতো থাকেনা। তার পরিবারের বাকী সদস্যরা দীন- দরিদ্র অবস্থায় অন্যের কোম্পানিতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে।

FCC 23
সিরাজউদ্দৌলা টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

জমিদার নন্দলালের মৃত্যুর পর তার একমাত্র উত্তরাধিকারী গোবিন্দলাল জমিদারি পায়। গোবিন্দলাল বয়সে তরুণ ও সরল প্রকৃতির। তার এ সুযোগ নিয়ে তার কাকা শিশির গোবিন্দলালের অমাত্যদের নিয়ে 'ঘরের শত্রু বিভীষণে' পরিণত হয়। গোবিন্দলাল বিষয়টি বুঝতে পারে এবং তার যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়।

সমস্ত দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলে আপনারা ভেবে দেখুন, কে বেশি শক্তিমান? একদিকে দেশের সমস্ত সাধারণ মানুষ- অন্যদিকে মুষ্টিমেয় কয়েকজন বিদ্রোহী। তাদের হাতে অস্ত্র আছে, আর আছে ছলনা এবং শাঠ্য। অস্ত্র আমাদেরও আছে, কিন্তু তার চেয়ে যা বড়ো, সবচেয়ে যা বড়ো আমাদের আছে সে-ই দেশপ্রেম এবং স্বাধীনতা রক্ষার সংকল্প।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ ছিলেন। পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন করার কারণে তাঁকে জীবনের অনেক সময় কারাগারে থাকতে হয়েছে। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বের বদৌলতে বাংলাদেশ বিশ্বের মানচিত্রে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে।

অল্প বয়সে পিতৃহারা হয়ে পিতার রাজত্বের ভার নিতে হলো হিরণকে। সাথে সাথে শুরু হয়ে গেল ষড়যন্ত্র। নিজের ভাইদের অসহযোগিতায় তাঁর রাজ্য শাসন হয়ে উঠল অসম্ভব! কিন্তু তবুও দমে যাননি রাজা হিরণ। শক্ত হাতে মোকাবিলা করলেন সকল বিদ্রোহ ।