চাষার দুক্ষু
'চাষার দুক্ষু' প্রবন্ধে নারীদের অলংকার বলতে কোনটিকে বুঝানো হয়েছে?
আব্দাল মিয়া একজন কুমোর। সাত পুরুষ ধরে তার পরিবারের সবাই এই পেশায় জড়িত। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে মাটির তৈজসপত্রের চাহিদা কমে যাওয়ায় তার আর্থিক অবস্থা আর আগের মতো নেই। তবে সে ভেঙে পড়েনি। পরিবারের সকলের সহযোগিতা ও কর্মমুখী শিক্ষা গ্রহণ করে অন্য পেশায় নিয়োজিত হয়ে সে অনেকটা আত্মনির্ভরশীল। পাশাপাশি সে সাত পুরুষের পেশাও ছাড়েনি। সময় পেলেই সে মাটির শৌখিন জিনিসপত্র তৈরি করে বিক্রি করে।
আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম।
গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু-মুসলমান
মিলিয়া বাউলা গান ঘাটুগান গাইতাম।
বর্ষা যখন হইত গাজির গাইন আইত
রঙ্গে ঢঙ্গে গাইত আনন্দ পাইতাম
বাউলা গান ঘাটুগান আনন্দের তুফান
গাইয়া সারিগান নাও দৌড়াইতাম।"- এই কবিতাংশে কৃষকদের এত আনন্দের
কারণ তাদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা।
'৫০ বছর পূর্বের চাষার অবস্থা কী ভালো ছিল?'- প্রাবন্ধিকের এ কথার অর্থ কী?
ফরিদপুর জেলার ঘরে ঘরে তৈরি হচ্ছে নকশিকাঁথা। কাঁথা সেলাই করে অনেকেই সচ্ছলতার মুখ দেখেছে। নারীরা শহরের বিভিন্ন স্থানে স্ব-উদ্যোগে নকশিকাঁথার দোকান পরিচালনা করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে। শহরের অলিগলিতে আজ. চোখে পড়ে অসংখ্য হস্তশিল্পের দোকান। দোকানের পণ্যগুলো দেশের বাজার ছাড়িয়ে বিদেশের বাজারেও স্থান করে নিচ্ছে। তাই এখন এ জেলার স্লোগান হচ্ছে।
"ফরিদপুরের নকশিকাঁথা, বাংলাদেশের স্বর্বগাঁথা”।