প্রাণিজগতের ভিন্নতা, শ্রণিবিন্যাসের ভিত্তি ও নীতি এবং এর প্রয়োজনীয়তা
জীবাশ্ম নিয়ে আলোচনা করা হয় যে শাখায়-
জীবাশ্মগত ও ভূতত্ত্বীয় প্রমাণ (Evidence from Palaeontology and Geology) জীবাশ্ম বা ফসিল (Fossil) : ল্যাটিন fossilis শব্দ থেকে ইংরেজি fossil শব্দের উৎপত্তি । Fossilis শব্দের অর্থ হলো dug out বা খুড়ে তোলা। জীববিজ্ঞানের যে শাখায় জীবাশ্ম আহরণ, বয়স ও বিবর্তনের ধরন নির্ধারণসহ বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয় তাকে প্যালিওন্টোলজী (Palaeontology) বা জীবাশ্যবিদ্যা বলে। বিবর্তনের সর্বাপেক্ষা নির্ভরযোগ্য এবং প্রামাণিক সাক্ষ্য (উপাদান) হচ্ছে জীবাশ্ম। জীবাশ্ম সম্পর্কিত জ্ঞান সংগ্রহ করতে হলে ভূ-পৃষ্ঠের শিলাস্তর সম্বন্ধেও জ্ঞান লাভ করতে হয় বলে বিবর্তনের এ প্রমাণকে ভূতত্ত্বীয় প্রমাণ (geological evidence)-ও বলা হয় ।
কোন প্রাণীটিতে অরীয় প্রতিসাম্যতা দেখা যায়?
শ্রেনিকক্ষে তানিয়া দুটি প্রাণী নিয়ে আসলো যাদের পাখনা রশ্মি বিদ্যমান। সে আরও জানল উক্ত প্রাণীর ন্যায় সকল প্রাণীরই বৈজ্ঞানিক নাম আছে।
উদ্দীপক অনুসারে প্রাণীর বিশেষ নামের প্রবর্তক কে?
কোষ-টিস্যু সংগঠন মাত্রার পর্ব হলো
শ্রেণিবিন্যাসের মাধ্যমে–
নিচের কোনটি সঠিক?