প্রাণিজগতের ভিন্নতা, শ্রণিবিন্যাসের ভিত্তি ও নীতি এবং এর প্রয়োজনীয়তা

জীবাশ্ম নিয়ে আলোচনা করা হয় যে শাখায়- 

মাজেদা বেগম ম্যাম

জীবাশ্মগত ও ভূতত্ত্বীয় প্রমাণ (Evidence from Palaeontology and Geology) জীবাশ্ম বা ফসিল (Fossil) : ল্যাটিন fossilis শব্দ থেকে ইংরেজি fossil শব্দের উৎপত্তি । Fossilis শব্দের অর্থ হলো dug out বা খুড়ে তোলা। জীববিজ্ঞানের যে শাখায় জীবাশ্ম আহরণ, বয়স ও বিবর্তনের ধরন নির্ধারণসহ বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয় তাকে প্যালিওন্টোলজী (Palaeontology) বা জীবাশ্যবিদ্যা বলে। বিবর্তনের সর্বাপেক্ষা নির্ভরযোগ্য এবং প্রামাণিক সাক্ষ্য (উপাদান) হচ্ছে জীবাশ্ম। জীবাশ্ম সম্পর্কিত জ্ঞান সংগ্রহ করতে হলে ভূ-পৃষ্ঠের শিলাস্তর সম্বন্ধেও জ্ঞান লাভ করতে হয় বলে বিবর্তনের এ প্রমাণকে ভূতত্ত্বীয় প্রমাণ (geological evidence)-ও বলা হয় ।

প্রাণিজগতের ভিন্নতা, শ্রণিবিন্যাসের ভিত্তি ও নীতি এবং এর প্রয়োজনীয়তা টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও