genetic engineering, nanotechnology
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ইতিবাচক দিক-
i) উচ্চফলনশীল ধান
ii) বিভিন্ন জাতের ও মৎস্য সম্পদ
iii)পার্পল রঙের গম উৎপাদন
নিচের কোনটি সঠিক?
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি যা জীবের জিনের গঠন পরিবর্তন করে নতুন বৈশিষ্ট্য তৈরি করে। এটি উদ্ভিদের উচ্চফলনশীল জাত তৈরি করতে পারে, যেমন উচ্চফলনশীল ধান, এবং বিভিন্ন প্রকারের মৎস্য সম্পদ উৎপাদনে সহায়ক। তবে পার্পল রঙের গম উৎপাদনকে সাধারণত জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রচলিত ইতিবাচক দিক হিসেবে ধরা হয় না।
নাঈম একদিন তার গবেষক মামার অফিসে গিয়ে দেখতে পেল যে, অফিসের কর্মকর্তাগণ মূল দরজার নির্ধারিত জায়গায় বৃদ্ধাঙ্গুল রাখতেই দরজা খুলে যাচ্ছে। সে আরও দেখতে পেল যে তার মামা গবেষণা কক্ষের বিশেষ স্থানে কিছুক্ষণ তাকাতেই দরজা খুলে গেল । নাঈম তার মামার কাছে থেকে জানতে পারল যে,তিনি মিষ্টি টমেটো উৎপাদন নিয়ে গবেষণা করছেন ।
ড. হাসান একটি অর্থকরী উদ্ভিদ নিয়ে গবেষণাকালে দেখতে পান যে, এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে উদ্ভিদটি রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। তিনি ঐ ব্যাকটেরিয়ার গাঠনিক বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন ঘটিয়ে একটি স্ট্রেইন উদ্ভাবন করলেন যা এমন একটি রাসায়নিক দ্রব্য উৎপন্ন করে যা ঐ উদ্ভিদের ঐ রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
ড. হাসান গবেষণার ফলে যেসব সুফল পাওযা সম্ভব হবে সেগুলো হলো-
i. শিল্প কারখানার উৎপাদন বাড়ানো
ii. মানবত্বকের ক্যান্সার নিরাময়
iii. রোগ প্রতিরোধক ঔষধ উৎপাদন
নিচের কোনটি সঠিক?
ন্যানোপার্টিকেলের আকৃতি কত?