তাহারেই পড়ে মনে
তাহারেই পড়ে মনে' কবিতার কবি কোন ঋতুর বন্দনা করছেন না??
তাহারেই পড়ে মনে কবিতায় কবি তার স্বামীর মৃত্যু তে শোকাহত থাকার কারণে তার মনে বসন্ত সাড়া জাগাতে পারেনি। শীতের শূন্যতা কে কবি ভুলতে পারে নি। কবিভক্ত তাদের বসন্ত বন্দনা করতে বললেও কবি তাতে মনোযোগ দিতে পারেন নি।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
ঋতুরাজ বসন্তে প্রকৃতি সাজ সাজ রবে মেতে উঠলেও ডা. ইমরান তার পেশায় ব্যস্ত থাকায় কিছুই অনুভব করেননি।
ডা. ইমরানের মধ্যে 'তাহারেই পড়ে মনে' কবিতার কবির কোন দিকটির দৃশ্যমান?
“ঘুমিয়ে গেছে শ্রান্ত হয়ে আমার গানের বুলবুলি
করুণ চোখে চেয়ে আছে সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি।
........................................................
কাল হতে আর ফুটবে না হায়, লতার বুকে মঞ্জরী
উঠছে পাতায় পাতায় কাহার করুণ নিশাস মর্মরী।
গানের পাখি গ্যাছে উড়ে-শূন্য নীড়-
কণ্ঠে আমার নাই সে আগের কথার ভিড়।”
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ২ ও ৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও: পারিবারিক অ্যালবাম খুলতে ইচ্ছে করে না এখন আর। অথচ এই অ্যালবামের ছবিই ছিল একসময় আমার অবসরের সঙ্গী। এখন সেগুলো আনন্দ নয়, বরং বেদনাই জাগায়।
উদ্দীপক ও 'তাহারেই পড়ে মনে' কবিতায় শোকের প্রকৃতি কেমন?
কলেজ থেকে শিক্ষাসফরের উদ্দেশ্যে কক্সবাজার গেল গালিবসহ তার বন্ধুরা। সাগরের পানিতে নেমেছে সবাই, খুব হৈচৈ আর লাফালাফি করে গোসল করছে তারা। হিমছড়ি পাহাড়ে উঠে আনন্দে আত্মহারা সবাই। কিন্তু গালিব এক কোণে বসে আছে, তার মনে কোনো আনন্দ নেই, কারণ পাঁচ বছর আগে সে তার বাবার সাথে এখানে এসেছিল, অনেক আনন্দ করেছিল সবাই মিলে। এখন তার বাবা নেই, কিন্তু বাবার রেখে যাওয়া সেই স্মৃতি তাকে এতটাই আচ্ছন্ন করে রেখেছে যে সমস্ত আনন্দই তার কাছে ম্লান হয়ে আসে।"