অপরিচিতা

'ফল্গুর বালির মতো তিনি আমাদের সমস্ত সংসারটাকে নিজের অন্তরের মধ্যে শুষিয়া লইয়াছেন' উক্তিটিতে মামার যে বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে তা হলো-

i. দায়-দায়িত্ব পালনে প্রধান ভূমিকা

ii. অন্যের উপকার করে তৃপ্তি পাওয়া

iii. অনুপমের পরিবারে ব্যাপক প্রভাব

নিচের কোনটি সঠিক?

DCC 23

• উক্তিটি স্পষ্টভাবে বোঝা যায়য় যে মামার ভূমিকা পরিবারে এতটাই গভীর যে তিনি যেন পুরো সংসারকে নিজের অন্তরের মধ্যে ধারণ করেছেন। তার সিদ্ধান্ত এবং আচরণ পরিবারের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে।অনুপমের পরিবারকে তার নিজের মতো করেই আগলে রেখেছেন এবং সংসারের যাবতীয় দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন। এই দিক থেকে বোঝা যায়, তিনি দায়িত্বশীল ব্যক্তি এবং পরিবারের সুখ-দুঃখের প্রতি তার গভীর যত্ন রয়েছে।

অপরিচিতা টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

বেগম রোকেয়া পাঁচ বছর বয়সে একজন মেয়ের কাছে কিছুদিন পড়াশোনার সুযোগ পান, সমাজ ও আত্মীয়স্বজনের ভ্রুকুটিতে কিছুদিন পর তা বন্ধ হয়ে যায়। তবুও তিনি দমে যাননি- বড়ো বোন করিমুন্নেসার সহায়তায় তিনি বাংলা শেখেন এবং বড়ো ভাই ইব্রাহীম সাবেরের সহায়তায় ইংরেজি শেখেন। স্বামী সৈয়দ শাখাওয়াত হোসেন বেগম রোকেয়াকে পারিবারিক অবরোধের বাইরে বের করেন। তাঁর লেখা 'সুলতানার স্বপ্ন' পড়ে শাখাওয়াত হোসেন বলেছিলেন 'একটি ভয়ানক প্রতিশোধ' (A terrible revenge), বুঝেছিলেন এটি নারী মুক্তির বাস্তবায়ন।

কোনো যৌতুক না চাইলেও বিয়ে বাড়ি থেকে ফেরার সময় গাড়িবোঝাই উপহার দৈখে আজাদ সাহেব অবাক হয়ে গেলেন। তিনি মেয়ের বাবাকে বলেন, আমরা উপহার যা যৌতুক নিতে আসেনি, আমার ছেলের জন্য শুধু আপনার মেয়েকে নিতে এসেছি।

শাওনের বিয়ে চূড়ান্ত হয় অন্যার সাথে। যৌতুকের দাবি পূরণ না হওয়ায় মোতালেব সাহেব ছেলের বিয়ে ভেঙে দিতে চান। বাবার অন্যায় আবদার শাওন মানতে নারাজ। সে যুক্তি দিয়ে বাবাকে বুঝিয়ে যৌতুক না নিয়েই অন্যাকে বিয়ে করে।

শাওনের কোন কোন বৈশিষ্ট্য অনুপমের মধ্যে থাকলে অনুপমের বিয়েটা টিকে যেত?

i. সাহসিকতা

ii. ব্যক্তিত্ব

iii. গভীর ভালোবাসা

নিচের কোনটি সঠিক?

অবশেষে বিবাহের দিন উপস্থিত হইল। নিতান্ত অতিরিক্ত সুদে একজন বাকি টাকাটা ধার দিতে স্বীকার করিয়াছিল, বিন্তু সময়কালে সে উপস্থিত হইল না। বিবাহ সভায় একটা তুমুল গোলযোগ বাধিয়া গেল। রামসুন্দর আমাদের রায় বাহাদুরের হাতে-পায়ে ধরিয়া বলিলেন, 'শুভকার্য সম্পন্ন হইয়া যাক। আমি নিশ্চয় টাকাটা শোধ করিয়া দেবো।' রায় বাহাদুর বলিলেন, 'টাকা হাতে না পাইলে বর সভাস্থ করা যাইবে না।'