বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ

বাবার ব্যবসায় দুর্দিন দেখা দিলে বড় ছেলে বাবার ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষেরে সাথে হাত মেলায় ভবিষ্যতের আশায়। ছোট ছেলে বাবার ব্যবসায়িক দুর্দিন কাটানোর চেষ্টার অংশহিসেবে বড় ভাইকে বাবার পাশে থাকার অনুরোধ করে, কিন্তু বড় ছেলের অভিযোগ- বাবার একগুঁয়ে মনোভাব আর ভুল সিদ্ধান্তের কারণে পারিবারিক ব্যবসা ডুবতে বসেছে। তাঁর ব্যর্থতার দায়ভার আমি নেব কেন? বড় ভাইয়ের সমর্থন না পেয়ে সুদিন ফিরিয়ে আনতে একা সংগ্রাম চালিয়ে যায় ছোট ছেলে।

SB 17
বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়েছিল যাদের বিশ্বাসঘাতকতায় তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান সেনাপতি মীরজাফর। প্রধান সেনাপতি হয়েও তিনি ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। শুধু মীরজাফরই নয় রাজবল্লভ, রায়দুর্লভ, উমিচাঁদ, জগৎশেঠও যুদ্ধে চরম অসহযোগিতা করেছে। কিন্তু মোহনলাল ও মীরমর্দান বাঙালি জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে নি। দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন এবং জীবন দিয়েছেন। পক্ষান্তরে মীরজাফর এবং তার দোসররা বাঙালি জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে এবং বাঙালি জাতিকে প্রায় ২০০ বছর ইংরেজদের গোলামি করতে বাধ্য করেছে।

একসময় ঈশা খাঁর সঙ্গে মানসিংহের যুদ্ধ হয়। রণনিপুণ ঈশা খাঁর তরবারির আঘাতে মানসিংহের তরবারি দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়। মানসিংহ অসহায় হয়ে পড়েন। ঈশা খাঁ। চাইলে এই অবস্থায় মানসিংহকে হত্যা করতে পারতেন। কিন্তু, বীরযোদ্ধা ঈশা খাঁ তা না করে নিজের কোষ থেকে একখানি ভালো তলোয়ার বের করে মানসিংহকে উপহার দিয়ে পুনরায় যুদ্ধে আহবান জানালেন। মানসিংহ ঈশা খাঁর এই মহানুভবতা, ঔদার্য ও বীরধর্মের আদর্শ দেখে মুগ্ধ হলেন এবং যুদ্ধের পরিবর্তে সন্ধি স্থাপনে এগিয়ে আসলেন।

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্য মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয় লতিফ। দেশকে স্বাধীন করে তবেই ঘরে ফিরবে এই প্রত্যয় নিয়ে যুদ্ধ করে যায় লতিফ। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার দ্বারপান্তে ঠিক সে সময় উজিরপুরের পাকিস্তানি ক্যাম্পে অপারেশনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল লতিফরা। তথ্যটি রাজাকার নিজামুদ্দীন হানাদার বাহিনীকে জানিয়ে দিলে পাকিস্তানি বাহিনীর অতর্কিত হামলায় লতিফরা শহিদ হয়।

উদ্দীপকের লতিফ ও 'বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' কবিতাংশে কোন বিষয়টি প্রবলভাবে প্রকাশিত?

'বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' কবিতায় 'নিজ কর্ম- দোষে, হায়, মজাইলা/এ কনক-লঙ্কা রাজা' উদ্ধৃতিতে 'নিজ কর্ম-দোষ' কোন প্রসঙ্গে ব্যবহৃত?