মাসি-পিসি
মাসি পিসি গল্পে দেখা যায় মাসি পিসি যখন শহর থেকে সবজি বেচে ঘাটে ফিরেছিল তখন কৈলাস তাদের ডাক দেয়। তখন মাসি বিরক্তির সুরে বলে যে এখন বেশি বেলা নেই তাই দাঁড়ানো যাবে না । আর পিসি বলে যে অনেকটা পথ যেতে হবে । তাই তাদের দাঁড়ানোর সময় নেই। তখন মাসি পিসির গলা একটু ঝরঝরে শোনা যাচ্ছিল আওয়াজ মোটা থাকে এবং কথাতে একটু ঝংকার থাকে। এর মাধ্যমে মাসি পিসির রুক্ষ মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে ।পাশাপাশি কৈলাসের প্রতি কিছুটা বিরক্তিও প্রকাশ পেয়েছে।
“ভঁওতা দিয়ে আমাদের দমাবার ফিকির সব”- কার উক্তি?
শৈশবে বাবা-মাকে হারিয়ে এক চাচার আশ্রয়ে থাকা আসমার জীবনে ঘটে যায় বাল্যবিবাহ। স্বামীর ঘরে অত্যাচার-নির্যাতন, পরে তালাক। চাচার সহযোগিতা না পেলেও দমে যায়নি সে। টিউশন করে লেখাপড়া চালিয়ে যায় সে। অদম্য ইচ্ছাশক্তির জোরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় লাভ করে ভালো ফল। আসমা এখন মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের ছাত্রী।
'মাসি-পিসি' গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?