মাসি-পিসি
“মাসি-পিসি” গল্পে জগুর কাছে আহ্লাদি-
১) কলকেপোড়া ছ্যাঁকা খেত।
২)পেটে শুকিয়ে লাথি ঝাঁটা খেত।
৩)খুঁটির সাথে দড়িবাঁধা হয়ে থাকত দিনভর রাতভর।
“ভঁওতা দিয়ে আমাদের দমাবার ফিকির সব”- কার উক্তি?
শৈশবে বাবা-মাকে হারিয়ে এক চাচার আশ্রয়ে থাকা আসমার জীবনে ঘটে যায় বাল্যবিবাহ। স্বামীর ঘরে অত্যাচার-নির্যাতন, পরে তালাক। চাচার সহযোগিতা না পেলেও দমে যায়নি সে। টিউশন করে লেখাপড়া চালিয়ে যায় সে। অদম্য ইচ্ছাশক্তির জোরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় লাভ করে ভালো ফল। আসমা এখন মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের ছাত্রী।
'মাসি-পিসি' গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?