সিরাজউদ্দৌলা

রসুলপুর গ্রামের চেয়ারম্যান ওহাব মিয়া গ্রামের মানুষের কাছে একজন সহৃদয় ব্যক্তি হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন। শিক্ষা-দীক্ষা, পানীয় জলের সুব্যবস্থা, দরিদ্র কৃষকদের জন্য সহজ শর্তে ঋণদান, বেকার যুবকদের জন্য নানা ধরনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা ইত্যাদি জনহিতকর কাজের মধ্য দিয়ে গ্রামের উন্নতির জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। গ্রামের মানুষজনও তাকে প্রাণ দিয়ে ভালোবাসে।

JGCC 23,JCC 23
সিরাজউদ্দৌলা টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

জমিদার নন্দলালের মৃত্যুর পর তার একমাত্র উত্তরাধিকারী গোবিন্দলাল জমিদারি পায়। গোবিন্দলাল বয়সে তরুণ ও সরল প্রকৃতির। তার এ সুযোগ নিয়ে তার কাকা শিশির গোবিন্দলালের অমাত্যদের নিয়ে 'ঘরের শত্রু বিভীষণে' পরিণত হয়। গোবিন্দলাল বিষয়টি বুঝতে পারে এবং তার যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়।

রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী?

এখনো তোমার আসমান ভরা মেঘে

সেতারা, হেলাল এখনো ওঠেনি জেগে

তুমি মাস্কুলে, আমি দাঁড় টানি ভুলে;

অসীম কুয়াশা জাগে শূন্যতা ঘেরি।

রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী?

দীঘল রাতের শ্রান্তসফর শেষে

কোন দরিয়ার কালো দিগন্তে,

আমরা পড়েছি এসে?

পাঞ্জেরী- ফররুখ আহমদ।

'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্যের স্থান কোনটি?

সালভেদর আলেন্দে ছিলেন চিলির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট। ১৯৭৩ সালে দেশের সেনাবাহিনী তাকে হত্যা করে ক্ষমতা গ্রহণ করে আলেন্দ কর্তৃকই নিয়োগপ্রাপ্ত জেনারেল পিনোচেট।

উভয় চরিত্রের সাদৃশ্যগত বৈশিষ্ট্য-

i. ক্ষমতালিপ্সা

ii. বিশ্বাসঘাতকতা

iii. কাপুরুষতা

নিচের কোনটি সঠিক?