নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়

রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী? জাগো অগণন ক্ষুধিত মুখের তীব্র ভ্রুকুটি হেরি! দেখ চেয়ে দেখ সূর্য ওঠার কত দেরি, কত দেরি!! উদ্দীপকের সাথে "নুরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়" কবিতার সাদৃশ্য হ i. যোগ্য নেতৃত্বের প্রত্যাশায় ii. অন্ধকার ও অজ্ঞতা দূরীকরণে iii. জাতির ক্লান্তিলগ্নের উপস্থিতিতে

বাংলায় যখন অন্যায় অত্যাচার নেমে আসবে তখন ই নূরলদীনের মতো নেতার প্রয়োজন হবে বলে কবি মনে করেন। উদ্দীপক ও নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় কবি যোগ্য নেতৃত্ব এর প্রত্যাশা করেছেন দেশের স্বাধীনতার জন্য। জাতির দুরবস্থা থেকে মুক্তি র জন্য এমন নেতৃত্ব প্রয়োজন বলে কবি মনে করেন। উদ্দীপকের সাথে এই দিক গুলোর মিল আছে।

নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

পাহাড়ি ঢলের মতো নেমে এসে সমস্ত ভাসায়,

অভাগা মানুষ যেন জেগে ওঠে আবার এ আশায়

যে, আবার নূরলদীন একদিন আসিবে বাংলায়,

আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায় দিবে ডাক,

"জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?"

উদ্দীপকে প্রতিফলিত চেতনা ব্যক্ত হয়েছে নিচের কোন চরণে?

কে একা নিঃসঙ্গ বসে অশ্রুপাত করে? সমস্ত নদীর অশ্রু অবশেষে _______ মেশে। শূন্যস্থানে কী হবে?

আবাল্য তোমার যে নিসর্গ ছিল নিদারুণ নির্বিকার, সুরক্ষিত দুর্গের মতন আমাদের প্রতিরোধে সে হলো সহায়,

ব্ল‍্যাক-আউট অমান্য করে তুমি দিগন্তে জ্বেলে দিলে

বিদ্রোহী পূর্ণিমা। আমি সেই পূর্ণিমার আলোয় দেখেছি;

আমরা সবাই ফিরছি আবার নিজস্ব উঠোন পার হয়ে নিজেদের ঘরে।

‘দুর্গমগিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাপার লঙ্ঘিত হবে রাত্রি নিশীথে যাত্রীরা হুঁশিয়ার’ উদ্দীপকের কবি এবং সৈয়দ শামসুল হকের মিল-

i. সংগ্রামী চেতনার

ii. বিরহ বোধে

iii. দৃষ্টিভঙ্গিতে

নিচের কোনটি সঠিক?