সরলরৈখিক পদ্ধতি
সরল রৈখিক পদ্ধতিতে অবচয় নির্ণয় করার সময় কোনটি বিবেচিত হয় না?
সম্পত্তির অবচয় নির্ণয় করার জন্য অনেক গুলো পদ্ধতি রয়েছে । তার মধ্যে সরল রৈখিক পদ্ধতিতে সম্পত্তির অবচয় নির্ধারণ করার সময় যে বিশেষ তিনটি বিষয় গুরুত্ব সহকারে। বিবেচিত হয় তা হল-
i. সম্পত্তির ক্রয়মূল্য বা অর্জন মূল্য বা ক্রয়বহি মূল্য (সম্পদ অর্জনের সকল খরচ সহ)
ii. সম্পত্তির আনুমানিক জীবনকাল বা কার্যকাল ও
iii. সম্পত্তির আনুমানিক নিঃশেষিত বা ভগ্নাবশেষ মূল্য
সুতরাং প্রশ্নটির উত্তরের জন্য প্রদত্ত Option গুলোর মধ্যে (ক) বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির সূচক যা সম্পত্তির অবচয় নির্ধারণের সময় বিবেচনা করা হয় না ।
২০১০ সালে ৫৫ হাজার টাকা দিয়ে একটি মেশিন ক্রয় করা হলো, যার ভগ্নাবশেষ মূল্য ৫০০০ টাকা এবং আনুমানিক আয়ুষ্কাল ৫ বছর। সরল রৈখিক পদ্ধতিতে ৪র্থ বছরে এ সম্পত্তির অবচয় এবং বহিমূল্য কত হবে?
একটি আসবাবপত্রের ক্রয়মূল্য ৩,৫০০ টাকা। অবচয়ের হার বার্ষিক ১০%। পুঞ্জিভূত অবচয় ২,১০০ টাকা হলে আসবাবপত্রটি ক্রয় করা হয় কত বছর আগে?
একটি সরঞ্জাম তিন বৎসর আগে ৫০,০০০ টাকায় কেনা হয় । সরল রৈখিক পদ্ধতিতে বাৎসরিক ১৫% হারে অবচিতি ধার্য করা হয় । তৃতীয় বৎসর শেষে সরঞ্জামটি ২৫,০০০ টাকায় বিক্রয় করা হয় । এই বিক্রয়ে কত টাকা মুনাফা বা ক্ষতি হয়েছে?