সিরাজউদ্দৌলা
স্বাধীনতা স্পর্শমণি সবাই ভালোবাসে,
সুখের আলো জ্বালে বুকে দুঃখের ছায়া নাশে।
স্বাধীনতা সোনার কাঠি খোদার সুধা দান,
স্পর্শে তাহার নেচে উঠে শূন্য দেহে প্রাণ।
মনুষ্যত্বের বান ডেকে যায় পশুর হৃদয় তলে,
বুক ফুলিয়ে দাঁড়ায় ভীরু স্বাধীনতার বলে।
দর্প করে পদানত উচ্চ করে শির,
শক্তিহীনেও স্বাধীনতা আখ্যাদানে বীর।
জমিদার নন্দলালের মৃত্যুর পর তার একমাত্র উত্তরাধিকারী গোবিন্দলাল জমিদারি পায়। গোবিন্দলাল বয়সে তরুণ ও সরল প্রকৃতির। তার এ সুযোগ নিয়ে তার কাকা শিশির গোবিন্দলালের অমাত্যদের নিয়ে 'ঘরের শত্রু বিভীষণে' পরিণত হয়। গোবিন্দলাল বিষয়টি বুঝতে পারে এবং তার যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ ছিলেন। পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন করার কারণে তাঁকে জীবনের অনেক সময় কারাগারে থাকতে হয়েছে। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বের বদৌলতে বাংলাদেশ বিশ্বের মানচিত্রে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে।
রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী?
এখনো তোমার আসমান ভরা মেঘে
সেতারা, হেলাল এখনো ওঠেনি জেগে
তুমি মাস্কুলে, আমি দাঁড় টানি ভুলে;
অসীম কুয়াশা জাগে শূন্যতা ঘেরি।
রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী?
দীঘল রাতের শ্রান্তসফর শেষে
কোন দরিয়ার কালো দিগন্তে,
আমরা পড়েছি এসে?
পাঞ্জেরী- ফররুখ আহমদ।
'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্যের স্থান কোনটি?