সিরাজউদ্দৌলা
হৈরব আর ভৈরব দুই ভাই। চিন্তায়-চেতনায় স্বার্থে-পরার্থে যোজন দূরের বাসিন্দা তারা; কিন্তু তাদের মা দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে বিভেদ ভুলে হৈরব ভৈরবকে মায়ের চিকিৎসায় তার পাশে থাকার অনুরোধ জানায়। ভৈরব স্বার্থচিন্তা ত্যাগ করে বিনা দ্বিধায় বড় ভাইয়ের পাশে দাঁড়ায়।
উদ্দীপকে ‘মায়ের চিকিৎসা’ ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে সিরাজ ও মিরজাফরের ক্ষেত্রে কোন প্রসঙ্গে তুলনীয়?
সিরাজউদ্দৌলা নাটক অবলম্বনে পলাশীর যুদ্ধের আগে সিরাজ,মীরজাফর সহ সকলকে অনুরোধ করেন এই দুর্দিনে সমস্ত শত্রুতা, মান অভিমান ভুলে দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য এক হয়ে যুদ্ধ করতে।
একরাতে একদল অচেনা লোক রাহাত সাহেবের বাড়িতে আশ্রয় চায়। রাহাত সাহেব দয়াপরবশ হয়ে তাদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু মধ্যরাতে সেই অচেনা লোকেরা বাড়ির সবাইকে জিম্মি করে টাকা-পয়সা ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায় । উদ্দীপকের আগন্তুকরা "সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে কাদের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
পলাশির প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হয়েছেন, কারণ-
i. এতে প্রকৃত যুদ্ধ হয়নি, হয়েছে যুদ্ধের অভিনয়
ii. ইংরেজ সৈন্য শক্তিশালী ছিল বলে
iii. বৃষ্টিতে গোলা-বারুদ ভিজে নষ্ট হয়েছিল
নিচের কোনটি সঠিক?
'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে "আমরা অনেক দূর এগিয়ে এসেছি"- কথাটি কে কাকে বলে?
দুর্গম গিরি কান্তার মরু, দুস্তর পারাপার লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার। দুলিতেছে তরি, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিয়ে হাল, আছে কার হিম্মৎ? কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারি, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরি পার।