মহাকর্ষীয় বলের সূত্রের ব্যবহার

1kg ভরের একটি বস্তুর মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র বস্তুটি হতে কত দূরত্ব পর্যন্ত অবস্থিত ?

প্রামাণিক স্যার

কোনো বস্তুর চারপাশে যে অঞ্চলব্যাপী এর মহাকর্ষীয় প্রভাব বজায় থাকে, অর্থাৎ অন্য কোনো বস্তু রাখা হলে সেটি আকর্ষণ বল লাভ করে, তাকে বস্তুর মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র বলে। প্রকৃতপক্ষে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

মহাকর্ষীয় বলের সূত্রের ব্যবহার টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

সূর্যের ভরের সঠিক সমীকরণ কোনটি?

লেখচিত্রে দেখানো হলো চন্দ্রের কেন্দ্র থেকে দূরত্ব rr, চন্দ্র পৃষ্ঠের উপরের বিভিন্ন দূরত্বের সাথে 1000 kg ভরের একটি বস্তুর উপর চন্দ্রের অভিকর্ষজ বল F এর পরিবর্তন।

দেওয়া আছে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ 6.4×106 m 6.4 \times 10^{6} \mathrm{~m} , পৃথিবীর অভিকর্ষজ ত্বরণ,, g=9.8 m s2,G=6.67×1011Nm2 kg2 g=9.8 \mathrm{~m} \mathrm{~s}^{-2}, G=6.67 \times 10^{-11} \mathrm{Nm}^{2} \mathrm{~kg}^{-2} .

প্রথমে বায়ুতে 1 kg এবং 2 kg ভরের দুটি বস্তু  1m দূরত্বে রাখা হলো। তারপর প্রথমটির ভর দ্বিগুণ, দ্বিতীয়টির ভর চারগুণ এবং এদের মধ্যকার দূরত্ব দ্বিগুণ করা হলো।

দ্বিতীয়ক্ষেত্রে-

  1. মহাকর্ষ বলের মান   6.673×1011N 6.673 \times 10^{- 11} N অপেক্ষা বেশি 

  2. মহাকর্ষ বলের মান বাড়বে 

  3. মহাকর্ষ বলের মান হবে   1.3346×1010N 1.3346 \times 10^{- 10} N

মনে কর, তুমি পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে কেন্দ্র দিয়ে অন্য প্রান্তে যাবার জন্যে একটি টি সুড়ঙ্গ তৈরি করলে। সুড়ঙ্গটি ঘর্ষণবিহীন। তুমি 10 kg ভরের একটি বস্তুকে ছেড়ে দিলে এবং কিছু সময় পর এটি ভূপৃষ্ঠ থেকে। গভীরতায় পৌঁছায়। তুমি ধরে নিলে পৃথিবী। টি সুষম গোলক যার গড় ঘনত্ব

5.5×103kgm3 5.5 \times 10^{3} \mathrm{kgm}^{-3} .