1.
নীলাচল ইন্ডাট্রিজ লিমিটেড’এর মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান নির্বাহী জনাব কাউছার আলম। তিনি কর্মীদের অভিযোগ মনোযোগ দিয়ে শোনেন, স্নেহ-মমতা দিয়ে কাজ আদায় করে নেন। কোনো কর্মী ভুল করলে সংশোধন করে দেন। তাছাড়া যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তিনি সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দেন। এজন্য সবাই তাকে সমীহ করে।
2.
জনাব কালাম একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে প্রধান নিবার্হী পদে কর্মরত। তিনি প্রতিষ্ঠানের কাজগুলোকে প্রকৃতি অনুযায়ী ভাগ করে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যবস্থাপকের উপর ন্যস্ত করেন। বর্তমানে তিনি উৎপাদন বৃদ্ধি ও বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। তাকে সহায়তা করার জন্য একজন বিশেষজ্ঞ কর্মী নিয়োগ দেন।
4.
জনাব আলীম রংধনু সিমেন্ট কারখানায় লক্ষ্য স্থির ও নীতি নির্ধারণী কাজ করে থাকেন। সম্প্রতি সিমেন্টের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। ফলে তিনি কর্মীদেরকে প্রত্যহ ২ ঘণ্টা অতিরিক্ত কাজ করার নির্দেশনা দেন। কিন্তু অতিরিক্ত মজুরি ঘোষণা দেন নাই। ফলে কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে
5.
‘তাহসিন ফ্যাশন লি.’ এর মালিক মি. মিনহাজ উৎপাদন শিল্পের ব্যবসায় পরিচালনা করছেন। বিভিন্ন উৎস থেকে তিনি প্রয়োজনীয় কর্মী সংগ্রহ করেন। তিনি তার প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মীদের যোগদানের সময় বিবেচনা করে নিয়মিত পদোন্নতি দিয়ে থাকেন। ফলে অধিকতর যোগ্য ও দক্ষ কর্মীদের মধ্যে হতাশা লক্ষ করা যায়।