1. কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বিপদসীমা চিহ্নিত করে পর্যটন কর্পোরেশন নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ করে। একদা নিরাপত্তা কর্মীদের ঝিনুক কুড়ানোর সময় সাগরের ঢেউয়ে পর্যটক একদল বিপদসীমায় ঢুকে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হয় এবং ২ জন পর্যটক সমুদ্রে হারিয়ে যায়। অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনতে পর্যটন কর্পোরেশন বিপদসীমা এলাকায় বিপদ চিহ্নিত ইলেকট্রনিক বাতি, সীমানা পতাকা, সতর্ক ঘণ্টা স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করে।
2. অষ্টম থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দীর মুসলিম সাম্রাজ্য ছিল মুসলিম শাসনব্যবস্থার স্বর্ণযুগ। এ সাম্রাজ্যের শাসকেরা জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা- সংস্কৃতি ও সভ্যতার সকল শাখায় অবদান রাখেন । এ যুগে আর্থ-সামাজিক অবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটলেও সমাজের সর্বস্তরে মদপান প্রচলিত ছিল ।
3. ব্রিটিশ পার্লামেন্টকে গণতন্ত্রের সূতিকাগার বলা হয়। আইনসভাটি দ্বি- কক্ষবিশিষ্ট। নিম্নকক্ষের নাম হাউজ অব কমন্স। মূলত হাউজ অব কমন্সে নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই ঐকমত্যের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনার যাবতীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন । অপরদিকে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে গঠিত হাউজ অব লর্ডসের সদস্যরা দেশের সার্বিক বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করে সুচিন্তিত মতামত দেন।
4. ফতেহনগর রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান লিয়াকত সাহেব প্রশাসনের সর্বত্র গণতন্ত্র, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য বহু পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। শাসনকার্যে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করার জন্য তিনি রাষ্ট্রের শিক্ষিত, বিজ্ঞ ও যোগ্য নাগরিকদের নিয়ে একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করেন। পরিষদ রাষ্ট্রপ্রধানকে দৈনন্দিন প্রশাসন পরিচালনা ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরামর্শ দিতেন। প্রশাসন ছাড়াও রাষ্ট্রপতি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য রাজস্ব ও কর ব্যবস্থায় বহুবিধ সংস্কার সাধন করেন। মানুষ তার সুফল ভোগ করছে।
5. পবন চৌধুরী মরিচপাশা গ্রামের জমিদার পরিবারের সন্তান। তিনি উচ্চশিক্ষিত ও পৈতৃকসূত্রে বিশাল সম্পদের অধিকারী। এলাকার মানুষের শিক্ষার উন্নতির জন্য তিনি একটি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেছেন। দেশ- বিদেশের বহু গ্রন্থ সংগ্রহ করে তিনি এটিকে সমৃদ্ধ করে তুলেছেন। পবন চৌধুরীর এই গ্রন্থাগারের সুনাম শুনে দূর-দূরান্ত থেকে বহু জ্ঞানপিপাসু মানুষ এখানে ছুটে আসেন। তিনি এই গ্রন্থাগার পরিচালনায় প্রচুর টাকা খরচ করেন।