1.
জনাব রবি একজন শিক্ষিত বেকার যুবক। বেকারত্ব দূর করার জন্য ৫ জন কর্মচারী নিয়ে সে রাজবাড়ীতে টি-বাঁধে একটি ফার্স্টফুডের দোকান চালু করে। সে জানে ঘুরতে আসা পর্যটক কী খেতে পছন্দ করে। সে অনুযায়ী সে খাবার তৈরি করে গ্রাহকের চাহিদা পুরণ করে এবং কিছুদিনের মধ্যেই ব্যবসায়ীতে পরিণত হয়।
2.
নিজাম একজন সয়াবিন তৈল ব্যবসায়ী। রমজান মাস উপলক্ষ্যে তিনি ১ লক্ষ মেট্রিক টন তৈল আমদানি করেন কিন্তু যথাসময়ে বাজারে সরবরাহ করেননি। ফলে বাজারমূল্য বেড়ে যায় এবং নিজাম অধিক লাভে সয়াবিন তৈল বিক্রি করেন।
3.
মিশু ও তার বন্ধু মিলে 'লাজ ফার্মা লি.' নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রথম অবস্থা কোম্পানির মোট মূলধনের পরিমাণ ছিল ২৫ কোটি টাকা। তাদের সঠিক পরিচালনার ফলে প্রতিষ্ঠানটি দ্রুতই সফলতা লাভ করে। মিশু ও তার বন্ধুরা প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নেয়। এ লক্ষ্যে ব্যাংকের উচ্চহার সুদের পরিবর্তে তারা জনগণের মাঝে শেয়ার বিলি করে মূলধন সংগ্রহের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
4.
যশোরের রমজান আলী একজন দই ব্যবসায়ী। তিনি নিজস্ব অর্থায়নে ব্যবসায় পরিচালনা করেন এবং ঝুঁকি বহন করেন। দেশের বিভিন্ন স্থানে দই সরবরাহের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন।
5.
মি. শাহেদ নিজ উদ্যোগে খাবার স্যালাইন তৈরি করে উপদ্রুত এলাকায় বিনামূল্যে বিতরণ করতে থাকলেন। অথচ তারই বন্ধু মি. সাদেক সরকারি অনুমোদন নিয়ে খাবার স্যালাইন তৈরি করে বিক্রয়কর্মী রেখে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে থাকলেন এবং অল্প দিনেই মি. সাদেক একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন।