1. অনন্যসুধা ট্রেডার্স অগ্রদত্ত পদ্ধতিতে খুচরা নগদান বই সংরক্ষণ করে। আদত্ত টাকার পরিমাণ ২,০০০ টাকা। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে মোট খুচরা খরচের পরিমাণ ছিল ১,৬৫০ টাকা। ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যবসায়ের খুচরা খরচ গুলো নিম্নরূপঃ
২০২৪
ফেব্রুয়ারি ১ প্রধান ক্যাশিয়ারের নিকট হতে অগ্রদত্ত অংক পূরণের জন্য চেক প্রাপ্তি।
‘’ ৫ মনিহারী দ্রব্যাদি ক্রয় ২৬০ টাকা।
‘’ ৮ ইন্টারনেট ও ইমেইল সংক্রান্ত খরচ ২০০ টাকা।
‘’ ১২ সিএনজি ভাড়া প্রদান ৩৮০ টাকা।
‘’ ১৫ চিঠিপত্র পাঠানোর খরচ ১২০ টাকা।
‘’ ২০ কাগজ, কলম ও পেসিল ক্রয় ২০০ টাকা।
‘’ ২২ পিয়নকে বকশিস প্রদান ১০০ টাকা।
‘’ ২৩ রিক্সা ভাড়া প্রদান ৫০ টাকা।
‘’ ২৮ অফিসঘর পরিষ্কার খরচ ১২০ টাকা।
2.
সমন্বয় সমূহঃ (১) বেতন ১২,০০০ টাকা বকেয়া রয়েছে। (২) অনুপার্জিত আয়ের তিন-চতুদ চতুর্থাংশ অর্জিত হয়েছে। (৩) অগ্রিম বিমার দুই-পঞ্চমাংশের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। (৪) আসবাবপত্রের উপর ১০% হারে অবচয় ধার্য করতে হবে।
3. জনাব শোভন চৌধুরী একজন আইনজীবি। তিনি দু'তরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতিতে তার হিসাব বই সংরক্ষণ করেন। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে তার আইন ব্যবসায়ের রেওয়ামিল নিম্নরূপঃ
সমন্বয়সমূহঃ (১) সেবা প্রদান করা হয়েছে কিন্তু বিল পাওয়া যায়নি ২৫,০০০ টাকা। (২) অনুপার্জিত আইন সেবা আয়ের দুই-তৃতীয়াংশ অর্জিত হয়েছে। (৩) সার্ভিস বই মেরামত ও বাঁধাই ৫,০০০ টাকা হিসাবভুক্ত হয়নি ও এর মূল্যও পরিশোধ করা হয়নি। (৪) আসবাবপত্র ও সরঞ্জামের উপর ১০% হারে অবচয় ধার্য করতে হবে। (৫) সাপ্লাইজ ব্যবহৃত হয়েছে ৮,০০০ টাকা।
4. নবধান এন্ড কোং এর হিসাব বই থেকে ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখের তথ্যাবলী নিম্নে প্রদান করা হলোঃ
(১) নগদান বই অনুযায়ী ব্যাংক জমার উদ্বৃত্ত ছিল- ৩৫,০০০ টাকা।
(২) আদায়ের জন্য ব্যাংকে ১৩,৫০০ টাকার চেক ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে কিন্তু ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখের মধ্যে আদায় হয়নি।
(৩) ব্যাংক প্রাপ্যবিলের ১০,৭৭৫ টাকা আদায় করেছে যা নগদানভুক্ত হয়নি।
(৪) পাওনাদার বরাবর ১২৫০০ টাকা ও ১৭৫০০ টাকার দুইটি চেক ইস্যু করা হয়েছে কিন্তু ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখের মধ্যে ভাঙানো হয়নি।
(৫) ব্যাংক কর্তৃক প্রদেয়বিলের ১০৯৫০ টাকা পরিশোধ যা নগদানভুক্ত হয়নি।
(৬) ব্যাংক কর্তৃক সুদ মঞ্জুর ১,৫০০ টাকা এবং ধার্যকৃত চার্জ ৮০০ টাকা বিষয়দুটি নগদানভুক্ত
5. ফাল্গুনী ট্রেডার্সের ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের লেনদেনগুলো নিম্নরূপ ছিলঃ
২০২৪
ফেব্রুয়ারি ১ নগদ তহবিল ৭০,০০০ টাকা, ব্যাংক জমা (ক্রেডিট) ২০,০০০ টাকা।
‘’ ৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া হলো ২৮,০০০ টাকা।
‘’ ৬ পণ্য বিক্রয় ৪০,০০০ টাকা এর ২০% নগদে ও অবশিষ্টাংশ দাগকাটা চেকে পাওয়া গেল।
‘’ ১২ পণ্য ক্রয় ২৫,০০০ টাকা এর মধ্যে নগদ প্রদান ১০,০০০ টাকা।
‘’ ১৪ রহমান এর নিকট থেকে ৫% বাট্টা বাদে ৩৩,২৫০ টাকা পাওয়া গেল।
‘’ ১৯ বাড়ি ভাড়া প্রদান ১২,০০০ টাকা যার ১/৩ অংশে মালিক নিজে বাস করে।
‘’ ২৪ ফেব্রুয়ারি ১২ তারিখের ধারে ক্রয়ের দেনা ৪% বাট্টায় চেকে পরিশোধ করা হলো।
‘’ ২৯ পুরাতন অফিস সরঞ্জাম বিক্রয় ৮,০০০ টাকা।