1.
মি. মাসুদ রানা একটি কোম্পানির নির্বাহী। তিনি প্রতিষ্ঠানে কিছু সংখ্যক কর্মী নিয়োগের জন্য নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করেন। তিনি কর্মীদের শারীরিক যোগ্যতা ও কর্মদক্ষতা যাচাই করে কর্মী নির্বাচন করেন এবং নিয়োগ দেন। নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মীদের তিনি একজন তত্ত্বাবধায়কের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ দেন। এতে কর্মীদের কার্য সন্তুষ্টি ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়।
2.
মি. রাসেল একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি তার অধঃস্তনদের সঙ্গে আলোচনা করে কর্মীকে কাজের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেন। এতে কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি পায়। কিন্তু তিনি কর্মীদের সম্পাদিত কাজের হিসাব নেন না। এতে কর্মীদের উৎপাদনশীলতা কমে যাচ্ছে এবং প্রতিষ্ঠানের মুনাফা কমে যাচ্ছে।
3.
জনাব সুজন একটি তৈরি পোশাক কোম্পানির নির্বাহী।তিনি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন স্তরে ও বিভাগের কর্মকর্তাদের আদেশ ও নির্দেশ দেন। তিনি লক্ষ্য করলেন তার প্রতিষ্ঠানে কাপড়ের টুকরাগুলো ফেলে দেওয়া হয়। তাই তিনি টুকরাগুলো দিয়ে তুলা তৈরি করেন এবং সেই তুলা ব্যবহার করে পুনরায় কাপড় তৈরির জন্য কারখানা স্থাপন করেন। এতে প্রতিষ্ঠানটি তার পূর্বের তুলনায় লাভবান হচ্ছে।
4.
এই সংগঠন দ্বারা সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব নির্ধারিত থাকে। চলে ঊর্ধ্বতনের আদেশ নির্দেশ অমান্য করার প্রবণতা নেই। প্রতিষ্ঠানটিতে কেউ কাজে ফাঁকি দেয় না। তাই প্রতিষ্ঠানটি সুন্দরভাবে চলছে।
5.
মি. হাবিব একটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ব্যবস্থাপক। তিনি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য পরিকল্পনা করেন। এতে তার কর্মভার বেশি হয়। কিন্তু বিশেষ কোনো সমস্যা সমাধানে ওই পরিকল্পনা সহায়তা করে। অন্যদিকে মি. হাসান ওই প্রতিষ্ঠানে বিক্রয় ব্যবস্থাপক। তিনি তার বিভাগের পৌনঃপুনিক সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে সকলের ব্যবহারের জন্য পরিকল্পনা করেন। এতে তার কর্মভার কম হয়।