1. মনোবিজ্ঞানের প্রভাষক হাফিজ স্যার ৩০ জন ছাত্রছাত্রীর একটি পরীক্ষা নেন। ৫০ নম্বরের পরীক্ষায় ছাত্রছাত্রীদের রোল নং অনুযায়ী প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপঃ
২২ ২৫ ৪১ ৩৭ ১৬ ৩৫ ৩৯ ২৬ ২০ ২৭
২৯ ৩০ ২৭ ৪২ ৩২ ৪০ ২৯ ৩১ ২৮ ৩৪
৩৩ ২০ ২৬ ১৯ ৩৮ ২১ ৩৪ ৩৭ ৩১ ২৬
2. সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্র সবুজ তার সমবয়সীদের তুলনায় প্রায় ১/১ফুট লম্বা। অথচ তাদেরই অন্য বন্ধু কমল এত ছোট যে, তাকে দেখলে মনে হয় সে যেন দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে।
অন্যদিকে কণার দৈহিক গঠন সমবয়সীদের তুলনায় কিছুটা হালকা, পাতলা। তার দেহের তুলনায় উদর খানিকটা বড় এবং সে কিছুটা বোকা স্বভাবের।
3. দুখু মিয়া একজন গরিব কৃষক। তার বড় ছেলে সুজন দশম শ্রেণি, এবং ছোট ছেলে সুমন অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। সুমন পড়ালেখার কারণে একটি Dictionary-এর প্রয়োজন অনুভব করল। বাবার অসামর্থ্যের কথা ভেবে সে টিফিনের টাকা জমিয়ে দুই মাস পর একটি Dictionary কিনল। অপরদিকে সুজন তার বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য বাবার কাছ থেকে একটি মোবাইল ফোন চাইল। বাবার না সূচক উত্তরে সে উত্তেজিত হলো। তার জ্ঞানবুদ্ধি লোপ পেয়ে সে পড়াশুনা না করার ও বাড়ি ত্যাগের হুমকি দিল। পরবর্তীতে তার আচরণের জন্য বাবার কাছে ক্ষমা চাইল।
4. রহিম দম্পতির যমজ ছেলে রাজু ও সাজু দেখতে একই রকম। তাদের গায়ের রং ও চুলের ধরনও একই রকম। সন্তানদের ছয় মাস বয়সে তারা বাস দুর্ঘটনায় মারা যান। রহিমের বড় বোন রাজুকে নিয়ে ঢাকা শহরে থাকেন এবং ছোট বোন সাজুকে নিয়ে গ্রামে বাস করেন। ১৫ বছর পর দেখা গেল রাজু ও সাজুর বুদ্ধিবৃত্তিক কাজে মিল থাকলেও আচরণগত কাজে পার্থক্য রয়েছে।
5. নিজাম সাহেব মটরবাইকে চড়ে অফিসে যান। একদিন তার ছেলে শিপন দোতলার বেলকুনিতে দাঁড়িয়ে গভীর আগ্রহে রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছে কখন বাবা বাড়ি ফিরবে। রাস্তায় যে কোনো গাড়ির শব্দ হলেই সে ভাবে বাবা আসছে। অনেকক্ষণ দাঁড়ানোর পর হঠাৎ শিপন দেখলো পশ্চিম আকাশে বড় লাল সূর্য মেঘের মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছে । অতঃপর ক্লান্তি আসলে রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। ঘুমের মধ্যে বাবার ডাক শুনে জেগে উঠে। দেখলো বাবা এখনও বাসায় ফেরে নাই ।