1. ‘ক’ অঞ্চলের জনগণ সশস্ত্র যুদ্ধ শুরু করে স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে গেলেও প্রয়োজন ছিল যৌক্তিকভাবে যুদ্ধ পরিচালনা ও বহির্বিশ্বের সমর্থন আদায় করা। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে পূর্ববর্তী নির্বাচনে জয়লাভ করা প্রতিনিধিদের নিয়ে কারাগারে অন্তরীণ প্রাণপ্রিয় নেতাকে প্রধান করে একটি সরকার গঠন করা হয় । উপর্যুক্ত প্রবাসী সরকার এর সঠিক নেতৃত্বের কারণে এক বছরের কম সময়ের মধ্যে স্বাধীনতা অর্জিত হয় ।
2. ‘ক’ দেশটি পরাধীনতায় মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। ‘খ’ দল ক্ষমতায় আসার পর ‘গ’ অঞ্চলের শোষণ নির্যাতন শুরু করে। আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে ঐ অঞ্চলের বিরোধী দলগুলো জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে ইতিবাচক ফল লাভ করে ।
3. ভাগ্য বিড়ম্বিত যুবক ইরফান পৈতৃকসূত্রে প্রাপ্ত একটি ক্ষুদ্র অঞ্চলের অধিপতি ছিলেন। কিন্তু নিকট আত্মীয়দের ষড়যন্ত্রের কারণে ঐ রাজ্য হাতছাড়া হয়ে যায়। এ অবস্থায় তিনি অভ্যন্তরীণ দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে পার্শ্ববর্তী রাজ্য আক্রমণ করেন। উন্নত রণনীতি ও সমরাস্ত্রের সাহায্যে প্রতিবেশীর বিশাল সৈন্যবাহিনীকে যুদ্ধে পরাজিত করেন। অতঃপর ঐ রাজ্যের ধ্বংসস্তূপের ওপর একটি নতুন সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করার গৌরব অর্জন করেন ।
4. ধর্মীয় চেতনাকে ভিত্তি করে দেশটি ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটির শাসকগোষ্ঠীর অগণতান্ত্রিক আচরণ শুরু থেকে উন্মোচিত হয়। শাসকগোষ্ঠী একটি অঞ্চলের ইতিহাস ঐতিহ্য, ভাষা সংস্কৃতিকে উপেক্ষা করার প্রয়াস নেয়, এতে ওই অঞ্চলে ধারাবাহিক আন্দোলন গড়ে উঠে।
5. সুলতান আলম বারবার অন্য দেশে অভিযান পরিচালনা করেন। প্রায় প্রতিবারই তিনি জয়লাভ করে প্রচুর ধন-সম্পদসহ নিজ রাজ্যে ফিরে আসেন। তার রাজ্যকে একটি সমৃদ্ধিশালী রাজ্যে পরিণত করাই ছিল এই অভিযানসমূহের মূল উদ্দেশ্য ।