1. ইসমাইল শেখ তারুণ্যদীপ্ত একজন টগবগে যুবক। দেশে নিজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে না পেরে অবশেষে সে মালয়েশিয়াতে কাজের সন্ধানে পাড়ি জমালো। প্রায় দশ বছর পর নিজ এলাকায় ফিরে ইসমাইল শেখ অবাক হয়ে গেলো। কেননা অনেক ছোট-বড় কারখানা গড়ে উঠেছে এলাকায়। আরও গড়ে উঠেছে অসংখ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। কাজের সন্ধানে তাদের এখন অন্য এলাকায় যেতে হয় না।
2. সীতানাথ বসু এবং রিয়াজুল ইসলাম একই গ্রামের বাসিন্দা। ধার্মিক ও দানশীল হিসাবে উভয়েরই গ্রামে যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। জীবন সায়াহ্নে এসে উভয়েই স্রষ্টার সন্তুষ্টি এবং জনকল্যাণের জন্য তাদের সম্পত্তির একটা বড় অংশ যে যার ধর্মমতে। আইনের সাহায্য নিয়ে দান করে দিলেন। উক্ত দানকৃত সম্পত্তির দ্বারা গ্রামে মন্দির মসজিদ, বিদ্যালয়সহ নানা জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান। গড়ে উঠতে লাগলো।
3. ধন্যাঢ্য পরিবারের মেয়ে অতসী দেবনাথ। মহা ধুমধামের সাথে তার বিয়ে হল আর এক ধনাঢ্য পরিবারের ছেলে অভিজিৎ সাহার সাথে। কিন্তু বছর না ঘুরতেই অতসীর স্বামী মারা যাওয়ায় তাকে বাবার বাড়িতে ফিরে আসতে হল। বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে মা-বাবা ও আত্মীয়-স্বজনের সহায়তায় কিছুদিনের মধ্যে অতসী শোক কাটিয়ে উঠলো। মেয়ের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে মা-বাবা পুনরায় সৎ ও যোগ্য পাত্র ইন্দ্রজিৎ এর সাথে মেয়েকে বিয়ে দিলেন
4. বলা হচ্ছে সেই দেশটির কথা যেটি পূর্ব এশিয়ার সূর্যোদয়ের দেশ হিসেবে খ্যাত। দেশটিতে সমাজকর্মের শিক্ষার মান উন্নত হলেও পেশা হিসেবে তা স্বীকৃত হয়নি।
5. মিসেস শায়লা একজন কলেজ শিক্ষক। শিক্ষকতা তার পেশা হলেও নিজের অন্য ধরনের একটি শখ আছে। সময় সুযোগ পেলেই তিনি, তার শখ পূরণে লেগে যান। তার শখ হচ্ছে আশেপাশের মানুষদের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে সেসব আচরণের পেছনে যেসব চালনা শক্তি। রয়েছে সেগুলো উদঘাটন করা।