1.
মি. রাতুল এবং তার ৯ জন বন্ধু মিলে জাবির এন্টারপ্রাইজ লি. নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রতি জন ১ কোটি টাকা করে মূলধন সরবরাহ করেন। কিছুদিন পর রাতুল তার শেয়ারটি অন্য এক বন্ধু আসিফের নিকট বিক্রয় করতে চাইলে আইনগত কারণে সম্ভব হয়নি। আসিফ অন্য একটি কোং SR লি. এর ৫০ লক্ষ টাকার শেয়ার ক্রয় করেন। কোম্পানিটি জুন মাসে ১০% নগদ লভ্যাংশ এবং ৫টি শেয়ারের বিপরীতে ১টি শেয়ার দেওয়ার ঘোষণা দেয়।
2.
মি. পারভেজ একজন ব্যবসায়ী। তিনি চুয়াডাঙ্গার স্থানীয় কৃষকদের কাছ থেকে আলু ক্রয় করে নিজস্ব ট্রাকে ঢাকায় সরবরাহ করেন। এতে তার ভালো হয়। এছাড়াও তিনি শীতকালে কম দামে আলু ক্রয় করে সংরক্ষণ করেন। এভাবে তিনি তার ব্যবসায়ে সফলতা লাভ করে চলেছেন।
3.
জনাব সাগর ABC কলেজের সামনে একটি ফটোকপির দোকান পরিচালনা করেন। তিনি চিন্তা করলেন আজকাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিসহ নানা কাজে ইন্টারনেট ব্যবহার হয়। তাই তিনি দুটি কম্পিউটার, প্রিন্টার এবং কাজে সহায়তার জন্য দুজন কর্মচারী নিয়োগ দিলেন। বর্তমানে তার প্রতিষ্ঠানটি সাফল্য লাভ করে চলেছে।
4.
জনাব নিখিল স্বর্ণের দোকানের একজন কারিগর। তার হাতের কাজ সুন্দর ও নিখুঁত হওয়ায় বেশ সুনাম আছে। তাই তিনি একদিন সিদ্ধান্ত নিলেন নিজেই একটি স্বর্ণের দোকান 'সিটি গোল্ড হাউজ' প্রতিষ্ঠা করবেন। তাছাড়া দুজন কর্মচারীও নিয়োগ দেন। সততা, বিশ্বস্ততা ও কাজের নৈপুণ্যের কারণে প্রতিষ্ঠানটি ধীরে ধীরে অত্যন্ত সফলতা অর্জন করে। এখন তিনি বড় বড় শহরে শাখা খোলার কথা ভাবছেন ।
5.
পাটের আঁশের সহজপ্রাপ্যতার কারণে খুলনার দৌলতপুরে অধিকাংশ পাটশিল্প গড়ে উঠেছে। এখানকার শ্রমিকরা পাট থেকে নানা রকম জিনিস উৎপন্ন করে থাকে। কিন্তু শ্রমিকদের সময়মতো বেতন না দেওয়া, শ্রমিক ধর্মঘট এবং পুরানো যন্ত্রপাতির কারণে অধিকাংশ সময় পাটশিল্পগুলো বন্ধ থাকে। ফলে প্রতিবছর সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে।