1. কালবৈশাখী ঝড়ে জারিফদের বাগানের অধিকাংশ কাঁচা আম ঝরে যায়। জারিফের মা আমগুলো কুড়িয়ে জারিফের বাবাকে বাজার থেকে খাঁটি সরিষার তেল আনতে বললেন এবং আমগুলো সারাবছর খাওয়ার উপযোগী করে রাখলেন ।
2. নেহালপুর গ্রামের হাসেম মিয়া তার দেশি গাভিকে ডাকে আসার পর স্থানীয় পশু প্রজনন কর্মীকে ডেকে এনে প্রজনন করালেন। কিছুদিন পর ঐ গাভি থেকে একটি বকনা বাছুর হলো। বাছুরটি দেখতে বেশ সুন্দর ও বড়সড় ধরনের। পরবর্তীতে ঐ বাছুরটি যখন বড় হয়ে ডাকে আসল তখন একইভাবে প্রজননের মাধ্যমে হাসেম মিয়া তার থেকে আরও একটি বাছুর পেলেন এবং গাভির দুধ উৎপাদনও বেড়ে গেল। গ্রামবাসীরা হাসেম মিয়ার গাভি দেখে তারাও ঐ ধরনের গাভি পালনে আগ্রহী হলো।
4. যশোরের গদখালীর সবুজ মিয়া ফুল চাষকে একটি পেশা হিসেবে নিয়েছেন। তার বাগানে ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকাসহ অনেক ফুলের সমাহার। দেশে ও বিদেশে এসব ফুলের অনেক চাহিদা আছে। সবুজ মিয়া ফুল বিক্রি করে ধীরে ধীরে আর্থিক সফলতা অর্জন করেছেন। তা দেখে এখন গ্রামের অধিকাংশ কৃষক ফুল চাষের সাথে জড়িয়ে পড়েছেন।