হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র রাজশাহী বোর্ড ২০১৯

প্রশ্ন ১১·সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট

1. নিচে বর্ণিত তথ্যাবলি সাখাওয়াত ট্রেডার্স-এর হিসাব বই থেকে নেওয়া হয়েছে:

রাজশাহী বোর্ড ২০১৯
ব্যাখ্যা আনলক করতে চর্চা প্রিমিয়াম এ আপগ্রেড করো

2. জনাব রায়হান একতরফা দাখিলা পদ্ধতি অনুযায়ী হিসাব সংরক্ষণ করেন । তার হিসাব বইয়ের খতিয়ানের উদ্বৃত্তগুলো নিম্নরূপ :

জনাব রায়হান কারবার থেকে প্রতি মাসে ২,০০০ টাকা নগদ উত্তোলন করেন। এ ছাড়া তিনি কারবার থেকে বছরে ৫,০০০ টাকার পণ্য উত্তোলন করেন যা হিসাবভুক্ত হয়নি। তিনি ০১-০৭-২০১৮ তারিখে কারবারের জন্য ২০,০০০ টাকা মূল্যের একটি ডেলিভারি ভ্যান ক্রয় করেন। এই ডেলিভারি ভ্যান ক্রয়ের জন্য ১৫,০০০ টাকা তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে সরবরাহ করেন । অন্যান্য তথ্য: ১. বেতন বকেয়া রয়েছে ৪,০০০ টাকা। ২. অগ্রিম প্রদত্ত ভাড়া ৫,০০০ টাকা। ৩. বিবিধ দেনাদারের ৫,০০০ টাকা আদায়যোগ্য নয়; অবশিষ্ট দেনাদারের ওপর ৫% অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি ধার্য করতে হবে। ৪. যন্ত্রপাতি ও ডেলিভারি ভ্যানের ওপর ১০% হারে অবচয় ধার্য করতে হবে।

রাজশাহী বোর্ড ২০১৯
ব্যাখ্যা আনলক করতে চর্চা প্রিমিয়াম এ আপগ্রেড করো

3.

অসীম ট্রেডার্স-এর ২০১৮ সালের মার্চ মাসে সংঘটিত লেনদেনসমূহ

নিম্নে উপস্থাপন করা হলো

মার্চ ১ অসীম ট্রেডার্স নগদ ৫০,০০০ টাকা, ব্যাংক জমা ৪৫,০০০ টাকা এবং ৪০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে ব্যবসায় শুরু করলেন।

” ৫ আনিতার নিকট পণ্য বিক্রয় ৩৫,০০০ টাকা।

” ৭ মনিরের নিকট হতে ধারে পণ্য ক্রয় ২৫,০০০ টাকা।

” ৯ নগদে বিক্রয় ২৯,০০০ টাকা।

” ১৮ আনিতার নিকট থেকে দাগকাটা চেক পাওয়া গেল ১০,০০০ টাকা।

” ১৯ বিনামূল্যে পণ্য বিতরণ ৪,০০০ টাকা।

” ৩১ ব্যাংক কর্তৃক সুদ মঞ্জুর ১,০০০ টাকা।

রাজশাহী বোর্ড ২০১৯
ব্যাখ্যা আনলক করতে চর্চা প্রিমিয়াম এ আপগ্রেড করো

4.

মল্লিক কোম্পানি ২০১৮ সালের ১ অক্টোবর ১,৮০,০০০ টাকা ব্যয়ে একটি নতুন মেশিন ক্রয় করে। মেশিনটির আয়ুষ্কাল অনুমান করা হয় ৫ বৎসর। আয়ুষ্কাল শেষে মেশিনটির ভগড়বাবশেষ মূল্য অনুমান করা হয় ২০,৫০০ টাকা। প্রতিষ্ঠানটি ৩১ ডিসেম্বর তারিখে হিসাব বছর শেষ করে।

রাজশাহী বোর্ড ২০১৯
ব্যাখ্যা আনলক করতে চর্চা প্রিমিয়াম এ আপগ্রেড করো

5.

২০১৮ সালের ৩১শে ডিসেম্বর তারিখে মিশু ট্রেডার্সের নগদান বই ও ব্যাংক বিবরণীর গরমিলের কারণসমূহ নিম্নে বর্ণিত হলো

(১) নগদান বই মোতাবেক ব্যাংক জমার উদ্বৃত্তের পরিমাণ (৩১-১২-২০১৮) ৪০,০০০ টাকা।

(২) ব্যাংক কর্তৃক পাওনাদার শাহানাজকে ২০,০০০ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে যা নগদান বইয়ে লিপিবদ্ধ হয়নি।

(৩) দেনাদার কর্তৃক সরাসরি ব্যাংকে জমাদান ৮,০০০ টাকা নগদান বইয়ে লেখা হয়নি।

(৪) আদায়ের জন্য ব্যাংকে ৫,০০০ টাকার চেক জমা দেওয়া হয়েছিল কিন্তু ৩১ ডিসেম্বর তারিখের মধ্যে তা ব্যাংক কর্তৃক আদায় হয়নি।

(৫) ব্যাংক কর্তৃক মঞ্জুরীকৃত সুদ ২,৫০০ টাকা নগদান বইয়ে লেখা হয়নি।

(৬) ২,০০০ টাকা, ৩,৫০০ টাকা ও ৫,০০০ টাকার তিনখানি চেক ইস্যু করা হয়েছিল কিন্তু ৫,০০০ টাকার চেকটি যথাযথভাবে ব্যাংকে পরিশোধের জন্য উপস্থাপিত হয়েছে।

রাজশাহী বোর্ড ২০১৯
ব্যাখ্যা আনলক করতে চর্চা প্রিমিয়াম এ আপগ্রেড করো

Nothing more to show