1. একক কোনো কারণে বিপ্লব সংঘটিত হয় না। বরং এর পেছনে থাকে বহুবিধ কারণ। তবে পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেকটি ঘটনার পশ্চাতে রয়েছে অর্থনৈতিক কারণ। তাই দেখা যায় যেখানেই অর্থনৈতিক বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে সেখানেই সংঘটিত হয়েছে সংগ্রাম, লেগেছে সমতার ছোঁয়া।
2. চুক্তি বা সন্ধি হওয়া চাই, পারম্পরিক স্বার্থ ও সমঝোতার ভিত্তিতে। তা না হলে উক্ত সন্ধি সুফলের চেয়ে কুফলই বেশি বয়ে আনে।
3. একটি কারখানায় সাম্যবাদী চেতনায় বিশ্বাসী শ্রমিকরা আন্দোলন শুরু করে। মাত্র কয়েক দিনের মাথায় তাদের এ সংগ্রাম সফল হয়। ফলে কারখানায় বিদ্যমান নানা বৈষম্যের অবসান হয় এবং প্রতিষ্ঠা হয় সাম্যবাদের। এ ঘটনা পার্শ্ববর্তী অন্যান্য কারখানাগুলোকেও প্রভাবিত করে।
4. একটি জাতির চিন্তা-চেতনা ও মননের গতিপ্রবাহ নির্ধারিত হয়। বুদ্ধিজীবীদের দ্বারা। বুদ্ধিজীবীরা তাঁদের অর্জিত জ্ঞান দিয়ে সহজেই সমাজে প্রচলিত বিভিন্ন বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করতে পারেন। আর সেগুলো থেকে সমাজের সকল স্তরের মানুষ প্রভাবিত হয়।
5. বিশ্বশান্তি একান্ত কাম্য। সেই চিন্তা থেকেই বিংশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে প্রতিষ্ঠিত হয় একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন। কিছু ব্যর্থতা থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সংগঠনটি শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার ক্ষেত্রে প্রশংসার দাবিদার।