2. নিচের চিত্র লক্ষ করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
3. আবুল হোসেন একজন নিঃস্বার্থ বৃক্ষপ্রেমিক। পেশায় তিনি ছিলেন বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক আর নেশা ছিল নিজ হাতে খালি জায়গায় বৃক্ষ রোপণ করা। তিনি বাড়ি বাড়ি গিয়ে তালের বীজ সংগ্রহ করে সেই বীজ তার গ্রামে রাস্তার দুই ধারে রোপণ করতেন। তার লাগানো তাল গাছগুলো অনেক বড় হয়েছে। এই গাছগুলো গ্রামের সৌন্দর্য অনেক বৃদ্ধি করেছে এবং গ্রামবাসী অনেক সুফল পাচ্ছে। মিডিয়াতে তার নাম ডাক প্রচার হয়েছে কিন্তু তিনি কিছুই জানেন না। কারণ আজ তিনি বেঁচে নেই, বেঁচে আছে তার রোপণ করা গাছপালা ও 'সম্মান।
4. ফারজানা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ। শশুপালন অনুষদ থেকে পাশ করে বাণিজ্যিকভাবে মুরগির বাচ্চা। উৎপাদন খামার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। এ মর্মে তিনি মুরগির ডিম ফোটানোর ঘর তৈরি করে বৈদ্যুতিক ইনকিউবেটর কিনে আনলেন। বাচ্চা ফুটানোর ডিমগুলো তিনি নিজে বাছাই করে তা বৈদ্যুতিক ইনকিউবেটরে সঠিকভাবে স্থাপন করলেন। পরের কাজগুলো তিনি সুক্ষ্মভাবে করলেন। ফলস্বরূপ তিনি সর্বোচ্চ সংখ্যক। বাচ্চা পেলেন।
5. কামাল ও সোহেল দুই বন্ধু কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে একটি মেলায় গেল। মেলার বিভিন্ন স্টল তারা ঘুরে ঘুরে দেখলো। তারা বিভিন্ন ফুল, ফল, শাক-সবজির চারা ও কৃষি সম্পর্কিত বিভিন্ন পণ্য সম্বলিত স্টলও দেখলো। কামাল গোলাপ ফুলের একটি টব আর সোহেল সফেদার একটি চারা কিনল।