1. জনাব আব্দুল্লাহ দীর্ঘদিন পর দেশে ফিরে সিদ্ধান্ত নিলেন যে, বিভিন্ন ধরনের ফলের বাগান করবেন। তিনি কুল চাষের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে ফলটির অঙ্গজ চারা তৈরির কাজ শুরু করেন। পরবর্তী 'বছর এ চারা রোপণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হলে এলাকার অন্যান্য লোকজন এ ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ হন।
2. রনি একজন কৃষক। তিনি প্রতিবছর তেল ও মশলাজাতীয় ফসল চাষ করেন। কিন্তু এই বছর তিনি অন্য জাতের ফসল চাষ করতে চান। এই জন্য তিনি উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার নিকট পরামর্শ চাইলেন। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা তাকে "গরিবের মাংস" ফসলের চাষ করতে বললেন। কারণ ঐ ফসলের বাজারমূল্য ও চাহিদা তুলনামূলক বেশি ও সুস্বাদু। ফসলটি ধাপে ধাপে পরিপক্ক হতে থাকে এবং ধাপে ধাপে সংগ্রহ করা হয়।
4. আমাদের দেশে বিশেষত বরিশাল বিভাগে প্রচুর পরিমাণ পেয়ারার চাষ হয়। বর্তমানে থাই পেয়ারার চাষ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশি জাতের পেয়ারার চাহিদা কমে যাচ্ছে। এ পেয়ারা ক্ষতির হাত থেকে রক্ষার জন্য “প্রাণ কোম্পানি” এগুলোকে প্রক্রিয়াজাত করে খাদ্যোপযোগী করার ব্যবস্থা করে। এতে করে অনেক লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগসহ ফল চাষিরা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন ।
5. শীতলাই গ্রামের কৃষকরা সরিষা চাষের সমস্ত অন্তর্বর্তীকালীন পরিচর্যা সম্পন্ন করেও পূর্বের মতো ফলন পাননি। তাই তারা কৃষি কর্মকর্তার শরণাপন্ন হন। কৃষি কর্মকর্তা তাদেরকে এক ধরনের উপকারী পোকার চাষ পদ্ধতি জানালেন এবং আরো বললেন যে, বর্তমানে এটি একটি লাভজনক শিল্পে পরিণত হয়েছে।