1.
শতাব্দী ট্রেডার্সের ৩০ জুন ২০২১ সালের হিসাবের উদ্বৃত্তগুলো নিম্নরূপ : নগদ ৪০,০০০ টাকা, অফিস সরঞ্জাম ৫০,০০০ টাকা; প্রাপ্য হিসাব ৩০,০০০ টাকা, প্রদেয় হিসাব ২০,০০০ টাকা। জুলাই মাসে তার ব্যবসায়ে সম্পাদিত লেনদেনগুলো নিম্নরূপ :
জুলাই ২ মালিক নগদ ৫০,০০০ টাকা ও ২৫,০০০ টাকার অফিস সরঞ্জাম ব্যবসায়ের বিনিয়োগ করলেন।
৫- পণ্য ক্রয় ৫০,০০০ টাকা (যার ৬০% নগদে ও ৪০% ধারে )
১০- বেতন পরিশোধ ২০,০০০ টাকা।
১৫ - ৫ তারিখের ধারে ক্রয়ের অর্থ পরিশোধ করা হলো।
২০- পণ্য বিক্রয় করা হলো ১,০০,০০০ টাকা (যার ৮০% নগদে ও ২০% ধারে)
৩০ - ভাড়া পরিশোধ করা হলো ২৫,০০০ টাকা ।
2.
মিঠু রহমানের হিসাব বই থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে নিম্নলিখিত তথ্যসমূহ দেওয়া হয়েছে :
(১) নগদান বই অনুযায়ী ব্যাংক জমার উদ্বৃত্ত ১,০০,০০০ টাকা।
(২) ১৫,০০০ টাকার ১টি চেক আদায়ের জন্য ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে কিন্তু ব্যাংক কর্তৃক এখনও আদায় হয়নি।
(৩) ১০,০০০ টাকার একটি ইস্যুকৃত চেক পরিশোধের জন্য এখনও ব্যাংকে উপস্থাপিত হয়নি।
(৪) দেনাদার কর্তৃক ২০,০০০ টাকা সরাসরি ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে কিন্তু নগদান বইতে লিপিবদ্ধ হয়নি।
(৫) ইস্যুকৃত চেক ব্যাংক কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত ৫,০০০ টাকা।
(৬) ব্যাংক কর্তৃক লভ্যাংশ আদায় যা নগদান বইতে লেখা হয়নি ১,৫০০ টাকা।
(৭) ব্যাংক কর্তৃক মঞ্জুরকৃত সুদ ১,০০০ টাকা ও ধার্যকৃত চার্জ ৪০০ টাকা নগদান বইতে লেখা
হয়নি।
3.
মুশফিক এন্টারপ্রাইজ ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি ৮,০০,০০০ টাকা মূল্যের একটি মেশিন বিদেশ থেকে আমদানি করে। মেশিনটির সংস্থাপন ব্যয় হয়েছিল ২,০০,০০০ টাকা, যার মধ্যে মজুরি অন্তর্ভুক্ত ছিল ৫০,০০০ টাকা। মেশিনটির ভগ্নাবশেষ মূল্য ৫০,০০০ টাকা অনুমান করা হয়। মেশিনটির কার্যকর আয়ুষ্কাল ১০ বছর। প্রতিষ্ঠানটির হিসাব বছর শেষ হয় প্রতি বছর ৩১ ডিসেম্বর। সরলরৈখিক পদ্ধতিতে অবচয় ধার্য করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
4.
অতনু ট্রেডার্সের ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখের একটি অশুদ্ধ রেওয়ামিল নিম্নরূপ :
5.
২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে শিশির ট্রেডার্সের যন্ত্রপাতি হিসাবের উদ্বৃত্ত ৪,০০,০০০ টাকা (ক্রয়মূল্য) এবং পুঞ্জীভূত অবচয় হিসাবের উদ্বৃত্ত ছিল ৫০,০০০ টাকা। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে ৮,০০,০০০ টাকার একটি নতুন মেশিন ক্রয় করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি ১০% হারে ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে অবচয় ধার্য করে থাকে। হিসাব বন্ধের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর।