1.
জনাব মোমিন দীর্ঘদিন ধরে শাড়ি উৎপাদন ও বিক্রয় করে আসছেন। তিনি এখন ব্যবসায়ের সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট তাঁতিদের জীবন-যাত্রার মান উন্নয়নেরও চিন্তা করছেন।' স্থানীয় বাজারে চাহিদা ও দক্ষ শ্রমিক থাকায় তিনি পাবনায় একটি শাড়ির কারখানা গড়ে তুললেন। তিনি বর্তমানে ব্যবসায় সম্প্রসারণে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে মূলধন সংগ্রহ করেছেন এ শর্তে যে তাদেরকে তিনি লভ্যাংশ ছাড়া ৭ বৎসরের মধ্যে মূলধন ফেরত দিবেন।
2.
জাকির, মাহিন ও ইশমাম তিন বন্ধু মিলে অংশীদারি ব্যবসায় শুরু করে। জাকির, ও ইশমাম প্রত্যেকে ১০ লক্ষ টাকা মূলধন দিলেও মাহিন কোনো মূলধন দেয়নি। তবে মাহিন ব্যবসায় পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে এবং তাঁর অভিজ্ঞতা কাজে লাগায়। ইশমাম ব্যবসায় গঠনের সময়ই ১০ লক্ষ টাকার বেশি দায় বহনে অস্বীকৃতি জানায়। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি ৫০ লক্ষ টাকা দেনার দায়ে জর্জরিত।
3.
শওকত ও ফাহিম দুই ভাই গার্মেন্টসের পরিচালক। তাদের ব্যবসায়ে আরও তিনজন আত্মীয়ের শেয়ার আছে। এই ব্যবসায়ের মূলধন ৫০ লক্ষ টাকা । ইউনেক্স গার্মেন্টস বাইরে শেয়ার বিক্রয় করতে পারে না। পরবর্তীতে ইউনেক্স গার্মেন্টসের ৫ সদস্য মিলে সমঝোতার ভিত্তিতে একটি উন্নতমানের হোটেল ব্যবসায় শুরু করেছেন। এখানে সকল সদস্যের দায় অসীম।
4.
রিমা ও তানিয়া দুই বন্ধু চট্টগ্রাম শহরের সেন্ট্রাল প্লাজায় একটি আর্টিফিশিয়াল জুয়েলারি দোকানের মালিক। রিমা জুয়েলারির ডিজাইন নিয়ে কাজ করে এবং তানিয়া দোকান পরিচালনা ও বিক্রয়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ডিজাইনে আধুনিকতা ও বৈচিত্র্যতার অভাবে বিক্রির পরিমাণ কম হচ্ছে জানিয়ে তানিয়া রিমার সাথে দুর্ব্যবহার করে। রিমা নিজের মূলধন তুলে নিয়ে একটি বিপণি বিতানে আর একটি দোকান দেয়।
5.
জুমাইনা V কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করেছেন। প্রতিবছর তিনি শেয়ার হতে অবশ্যই ১২% হারে লভ্যাংশ পাবেন। তাঁর বন্ধু মিথিলা JK কোম্পানিকে ১০ বছরের জন্য ১০,০০,০০০ টাকা প্রদান করেন, যা থেকে তিনি প্রতি বছর ১০% হারে সুদ পাবেন।