1.
২০২০ সালের জুলাই মাসে মি. রাহাত খানের লেনদেনগুলো নিম্নরূপ :
জুলাই ১. প্রারম্ভিক নগদ ৫,০০০ টাকা এবং ব্যাংক জমাতিরিক্ত ২,০০০ টাকা ।
'' ৩ ১১,৫০০ টাকার পণ্য বিক্রয় করে নগদে ৫,৫০০ টাকা এবং ৬,০০০ টাকার চেক প্রাপ্ত হয়ে সাথে সাথে ব্যাংকে জমা দেয়া হলো।
'' ৬ মি. রায়ের নিকট থেকে ১,২০০ টাকার পূর্ণ নিষ্পত্তিতে ১,১৪০ টাকার চেক পাওয়া গেল ।
'' ১০ ৬ তারিখের প্রাপ্ত চেকটি ব্যাংকে জমা দেয়া হলো।
'' ১৪ সফিনার নিকট থেকে নগদে পণ্য ক্রয় ৫,০০০ টাকা। ১৮ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে উত্তোলন ২,০০০ টাকা ।
'' ২৪ রুনাকে নগদে ২,২০০ টাকা এবং চেকে ২,৮০০ টাকা প্রদান
'' ২৮ নগদে বেতন প্রদান ১,৫০০ টাকা এবং চেকে ভাড়া প্রদান ১,০০০ টাকা।
'' ৩১ ব্যাংক ধার্যকৃত চার্জ ২৫ টাকা।
2.
সমন্বয়সমূহ : (১) ব্যবহৃত অফিস সাপ্লাইজের পরিমাণ ৩,৫০০ টাকা। (২) ৫,০০০ টাকার সেবা রাজস্ব অর্জিত হয়েছে কিন্তু হিসাবভুক্ত হয়নি। (৩) অগ্রিম বিমার ১,২০০ টাকা মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। (৪) যন্ত্রপাতির ওপর ৫% হারে অবচয় ধর। (৫) ব্যাংক জমার মধ্যে ২,০০০ টাকার একটি চেক অমর্যাদাকৃত চেক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত আছে।
3.
মোহনা কোম্পানির হিসাব বইতে ৩০ জুন ২০২১ তারিখে নিম্নোক্ত ভুলগুলো ধরা পড়ে :
(১) বিক্রয় ফেরত ৮০০ টাকা ভুলবশত দৈনিক ব্রুয় বইতে লেখা হয়েছে।
(২) কমিশন বাবদ প্রাপ্ত ৩,২০০ টাকা ভুলে কমিশন হিসাবে ডেবিট করা হয়েছে।
(৩) ২০,০০০ টাকার যন্ত্রপাতি ক্রয় ভুলে ক্রয় হিসাবে ডেবিট করা হয়েছে।
(৪) আসবাবপত্রের মেরামত খরচ ১,২০০ টাকা আসবাবপত্র হিসাবে ডেবিট করা হয়েছে।
(৫) তুহিনের নিকট ২,৫০০ টাকার পণ্য ফেরত ভুলে বিক্রয় বইয়ের মাধ্যমে হিসাবভুক্ত করা হয়েছে।
5.
মিসেস সিফাত সিফাত অ্যান্ড ফ্রেন্ডসের স্বত্ত্বাধিকারী। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তার প্রতিষ্ঠানে সম্পাদিত লেনদেনগুলো নিম্নরূপ :
সেপ্টে ২ অগ্রণী ব্যাংকে ২০,০০০ টাকা দিয়ে একটি হিসাব খোলা হলো।
'' ৩ আসবাবপত্র ও সরঞ্জাম ক্রয় ৮,০০০ টাকা।
'' ৫ রিফাতের নিকট পণ্য বিক্রয় ১২,০০০ টাকা।
'' ১০. কবিরের নিকট নগদে পণ্য বিক্রয় ২০,০০০ টাকা।
'' ১৫ চামেলীর নিকট থেকে পণ্য ক্রয় ১৫,০০০ টাকা।
'' ২৭. রিফাতের নিকট থেকে ৮,০০০ টাকার চেক পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকে জমা দেওয়া হলো।
'' ৩০ জামেলীকে চেক প্রদান ৫,০০০ টাকা।