1. চৈতালী লি.-এর ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখের আর্থিক অবস্থার বিভিন্ন তথ্য দেয়া হলো-
১. প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য ২০,০০০ টাকা। ২. বিক্রয় ৩,০০,০০০ টাকা। ৩. বিক্রয়ের ওপর মোট লাভের হার ২৫%।
2. জোনাকি লিমিটেড প্রতিটি ১০০ টাকা মূল্যের ৫০,০০০ শেয়ারে বিভক্ত মোট ৫০,০০,০০০ টাকা অনুমোদিত মূলধন নিয়ে নিবন্ধিত হলো। কোম্পানি মূলধন সংগ্রহের উদ্দেশ্যে প্রতিটি ১১০ টাকা করে ৪০,০০০ শেয়ার বিক্রয়ের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে। সর্বমোট ৪৫,০০০ শেয়ারের জন্য আবেদনপত্র পাওয়া গেল। ৪০,০০০ শেয়ার যথারীতি বণ্টিত হলো। অতিরিক্ত আবেদনের টাকা ফেরত প্রদান করা হলো। শেয়ারপ্রতি ০.৮০ টাকা করে অবলেখকের কমিশন এবং ০.৪০ টাকা করে ব্যাংক চার্জ ধার্য করা হলো।
3. লোটাস কোম্পানির তুলনামূলক আর্থিক অবস্থার বিবরণী নিচে দেয়া হলো-
অন্যান্য তথ্য: ১. নিট আয় ১২,৫০০ টাকা। ২. সরঞ্জামের অবচয় খরচ ২,৫০০ টাকা। ৩. সম্পূর্ণ অবচিত সরঞ্জামটির ক্রয়মূল্য ছিল ১,০০০ টাকা। বন্ধকি ঋণের অর্ধেক পরিশোধ করা হয়েছে।
5. আগমনী ক্লাব-এর হিসাবের বইয়ের তথ্যাবলি থেকে নিচের প্রাপ্তি ও প্রদান হিসাব প্রস্তুত করা হয়েছে-
অন্যান্য তথ্য: ১. ক্লাবের ৫০০ জন সদস্য আছে এবং প্রত্যেকে বার্ষিক ২০০ টাকা করে চাঁদা প্রদান করে। বিগত বছরের চাঁদা ২,০০০ টাকা এখনো বকেয়া রয়েছে। ২. ১-১-২০১৫ তারিখে ক্লাবের সম্পদ ও দায়সমূহ ছিল: আসবাবপত্র ৫০,০০০ টাকা, খেলাধুলার সরঞ্জাম ৬,০০০ টাকা, বকেয়া ভোজ খরচ ৩,০০০ টাকা। ৩. আসবাবপত্রের ওপর ৫% অবচয় ধার্য করতে হবে।