1. ‘ক’ রাষ্ট্রের সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার ৪টি মূলনীতি রাখা হয়েছে। এগুলো হলো জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা।
2. ‘ক’ রাষ্ট্রের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভাষাকে বাদ দিয়ে ৫ম স্থানীয় ভাষাকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করা হলে জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে ।
3. হাবিবুর রহমান 'ক' রাষ্ট্রের অত্যন্ত জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা। তিনি তাঁর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এক জনসভায় শাসকদের নিকট শর্ত দেন- সামরিক আইন প্রত্যাহার করতে হবে, সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নিতে হবে এবং জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
4. 'ক' রাষ্ট্রের স্বাধীনতার প্রায় সাত বছর পর অনুষ্ঠিত একটি প্রদেশের প্রথম নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে কয়েকটি রাজনৈতিক। দল ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী হয়।
5. সন্তোষ শর্মা একজন মহান রাজনীতিবিদ। সমাজের সকল মানুষের কল্যাণ তাঁর স্বপ্ন। তিনি বিশ্বাস করেন, রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই তিনি হিন্দু-মুসলিম-সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বারোপ করেন।