1.
মিস ফারহানা ও মিস তাহমিনা সমঝোতার ভিত্তিতে ৫ বছরের জন্য একটি হস্তশিল্পের কারখানা প্রতিষ্ঠা করেন এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে নিবন্ধন করিয়ে নেন। তারা নগদ ও বাকিতে পণ্য কেনা- বেচা করেন। কিন্তু মিস রিমি নামে একজন ক্রেতা দীর্ঘদিন তাদের টাকা পাওনা প্রদানে গড়িমসি করছেন। এমতাবস্থায় তারা আদালতের আশ্রয় নেওয়ার কথা ভাবছেন ।
2.
জনাব আরিফ স্থানীয় তাল, বাঁশ, বেত ও খেজুর গাছের উপর ভিত্তি করে 'গ্রামবাংলা' নামে একটি কুটিরশিল্প গড়ে তোলেন। তাঁর শিল্পে উৎপাদিত হাত পাখা, বেতের টুপি, পাটি ও খেলনাসামগ্রীর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সম্প্রতি তিনি তার পণ্য বিদেশে রপ্তানি করার চিন্তাভাবনা করছেন। এজন্য ব্যাংক ঋণ ও সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন।
3.
একটি কোম্পানি গঠনের লক্ষ্যে ৩৫ জন ব্যক্তি মিলে কাজ করে যাচ্ছেন। তারা কোম্পানির একটি নাম ঠিক করে সেটার অনুমতিও নিয়েছেন। পরবর্তীতে একটি প্রধান দলিল তৈরি করে কোম্পানি আইনের 'তফসিল-১' কে দ্বিতীয় দলিল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। সকল দলিলপত্র যথাযথভাবে দাখিলপূর্বক নিবন্ধনপত্র সংগ্রহ করেছেন।
4.
মি. জাকির ও তার ১৫ জন বন্ধু মিলে একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রদত্ত কার্যারম্ভের অনুমতিপত্র পাওয়ার পর ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করেন। বিগত বছরে ব্যবসায়টি প্রচুর মুনাফা অর্জন করে। তারা ব্যবসায়টি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে অধিক মূলধন করার জন্য জনসাধারণের নিকট শেয়ার বিক্রি করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন ।
5.
জনাব আলতাফ জেলা সদর হাসপাতালের ঠিক উল্টো পাশে একটি রেস্টুরেন্ট চালু করেন। তিনি মাত্র ৬০ টাকায় দুপুরের খাবার এবং ২০ টাকায় সকাল ও বিকালের নাস্তা পরিবেশন করেন। সুলভমূল্যে মানসম্মত খাবার পাওয়ায় তার রেস্টুরেন্টটি রোগী ও তাদের স্বজনদের নিকট বেশ জনপ্রিয়। সম্প্রতি তিনি শহরের কেন্দ্রস্থলে রেস্টুরেন্টটির ২য় শাখা খোলার চিন্তাভাবনা করছেন।