1.
২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শাপলা ট্রেডার্স- এর নগদান বই মোতাবেক ব্যাংক জমার উদ্বৃত্ত ৮৮,২০০ টাকা ছিল। কিন্তু উক্ত তারিখে ব্যাংক বিবরণী মোতাবেক ব্যাংক জমার উদ্বৃত্তের মিল ছিল না। অনুসন্ধান করে নিম্নলিখিত কারণগুলো খুঁজে পাওয়া যায় :
(১) ইস্যুকৃত চেক ভাঙানো হয়নি ৫,০০০ টাকা।
(২) দেনাদার কর্তৃক সরাসরি ব্যাংক জমা ৩,০০০ টাকা যা নগদানভুক্ত হয়নি।
(৩) আদায়ের জন্য জমাকৃত ১০,০০০ টাকা ব্যাংক কর্তৃক আদায় হয়নি।
(৪) ব্যাংক কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত চেক ৮,০০০ টাকা।
(৫) ব্যাংক কর্তৃক মঞ্জুরিকৃত সুদ ১,৫০০ টাকা।
(৬) ব্যাংক চার্জ ৩০০ টাকা নগদান বইতে লিপিবদ্ধ হয়নি।
2.
সমন্বয়সমূহ : (i) বছর শেষে ৫,০০০ টাকার সাপ্লাইজ অব্যবহৃত রয়েছে; (ii) সেবা প্রদান করা হয়েছে কিন্তু বিল পাওয়া যায়নি ৩,০০০ টাকা; (iii) বেতন বকেয়া ২,০০০ টাকা; (iv) দালানকোঠার অবচয় ১০,০০০ টাকা হিসাবভুক্ত হয়নি।
3.
পদ্মা ট্রেডার্স- এর ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি নগদ উদ্বৃত্ত ১,২০,০০০ টাকা এবং ব্যাংক উদ্বৃত্ত ৮০,০০০ টাকা ছিল। উক্ত মাসের লেনদেনগুলো ছিল নিম্নরূপ :
২০২০
জানু. ২ ১৫% ভ্যাটসহ পণ্য ক্রয় ২৩,০০০ টাকা।
” ৩ তিন মাসের ভাড়া প্রদান ৩০,০০০ টাকা।
” ৭ ২২,০০০ টাকার পণ্য ক্রয় করে ১০,০০০ টাকা নগদে এবং ১০,০০০ টাকা চেকে প্রদান।
” ১১ ১০% বাট্টায় নগদে পণ্য বিক্রয় ৬০,০০০ টাকা।
” ১৬ একজন দেনাদার সরাসরি ব্যাংকে টাকা জমা দিল ৮,০০০ টাকা।
” ২২ বিনামূল্যে পণ্য বিতরণ ২,৫০০ টাকা।
” ৩০ মুনাফাবিহীন বিক্রয় ৩,০০০ টাকা।
4.
২০২০ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে হাবিব ব্রাদাসর্- এর মেশিন হিসাব ও পুঞ্জীভূত অবচয় হিসাবের উদ্বৃত্ত ছিল যথাক্রমে ২,০০,০০০ টাকা ও ৫০,০০০ টাকা। ২০২০ সালের ১ জুন তারিখে ১,২০,০০০ টাকায় নতুন একটি মেশিন ক্রয় করা হয়, যার সংস্থাপন ব্যয় ১০,০০০ টাকা নির্বাহ করা হয়। ২০২১ সালের ১ মার্চ তারিখে নতুন আরও একটি মেশিন ৫০,০০০ টাকায় μয় করা হয়। সরলরৈখিক পদ্ধতিতে বার্ষিক ১৫% অবচয় ধার্য করা হয়। হিসাব বন্ধকাল ৩১ ডিসেম্বর।
5.
২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শওকত ট্রেডাসর্- এর রেওয়ামিল নিম্নরূপ :
অন্যান্য তথ্যাবলি : (১) সমাপনী মজুদ পণ্য মূল্যায়ন করা হয়েছে ২৫,০০০
টাকা; (২) বেতন ১০ মাসের প্রদত্ত হয়েছে; (৩) মালিক কর্তৃক পণ্য উত্তোলন
১,৫০০ টাকা হিসাবভুক্ত হয়নি; (৪) যন্ত্রপাতির উপর % অবচয় ধার্য কর