1. জনাব মারুফা উন্নতমানের সুতা কিনে জামদানি শাড়ি তৈরি করেন। বয়স অনুযায়ী মানসম্মত শাড়ি তৈরি করার জন্য চারদিকে তার ব্যাপক সুনাম সৃষ্টি হয়েছে। তিনি নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশে জামদানি শাড়ি তৈরি করতে চান। এর মাধ্যমে তিনি মধ্যম আয়ের মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
2. জনাব মেহের আলী একজন স্বনামধন্য আম ব্যবসায়ী। তিনি দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আম সংগ্রহ করেন। এরপর তা ঢাকার মতিঝিলে নিজস্ব দোকানের মাধ্যমে বিক্রি করে থাকেন। তিনি তাতে কোনো রকম কেমিক্যাল ব্যবহার করেন না। ফলে অনেক আম পচে যায়। এতে মেহের আলী অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হন। বর্তমানে তিনি ব্যাংক ঋণ নিয়ে একটি কোল্ডস্টোরেজ নির্মাণের কথা ভাবছেন।
3. মামুন' ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের একজন ছাত্র। প্রায়ই ডিপার্টমেন্টে পরীক্ষা থাকায় সবসময় বাইরে গিয়ে তার পক্ষে খাওয়া সম্ভব হয় না। এজন্য মাঝে মাঝে সে 'খাবার সরবরাহ ডটকম'-এ খাবারের অর্ডার দেয়। যথাসময়ে খাবার তার হাতে পৌঁছে যায়। অনলাইন ব্যাংকিং- এর মাধ্যমে সে খাবারের মূল্য পরিশোধ করে।
4. নাবিলা কোম্পানি সারাদেশে নুডলস বিক্রি করে। এটি ৫টি নুডলস একসাথে কিনলে ১টি ফ্রি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু বর্তমানে তীব্র প্রতিযোগিতার কারণে প্রতিষ্ঠানটি বিক্রির টার্গেট পূরণ করতে পারছে না। তাই নাবিলা কোম্পানি এখন বিভিন্ন মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার কথা ভাবছে।
5. মি. X ফুড প্রোডাক্টস প্রতিষ্ঠানের মালিক। তিনি তার কোম্পানিতে খাদ্য জাতীয় পণ্য উৎপাদন করেন। এজন্য তার পণ্যসামগ্রী উপযুক্ত স্থানে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানোর দরকার পড়ে। এ কারণে তিনি একজন সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ বিক্রয়কর্মী হিসেবে মি. Y কে নিয়োগ দেন। মি. Y তার জ্ঞান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে ক্রেতাদের মন জয় করতে সমর্থ হন।