1.
সজীব ফুড প্রোডাক্টস বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত খাদ্য সামগ্রী উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান । গুণগত পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। তাছাড়া তাদের উৎপাদিত পণ্য রাষ্ট্রীয় মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন থাকায় পণ্যের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি তাদের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে বাজারজাত করতে চায়। কিন্তু প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন না করে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করা সম্ভব নয় ।
2.
হবিগঞ্জ উড লিমিটেড ২০১৯ সালে ৯,০০০ টাকা মূল্যের ২,০০০ কাঠের দরজা উৎপাদন করে যার বিক্রয়মূল্য ১,৮০,০০,০০০ টাকা। উক্ত দরজা উৎপাদনে ৯০,০০,০০০ টাকার কাঁচামাল, ১০,০০,০০০ টাকার যন্ত্রপাতি ও ১৫,০০,০০০ টাকা শ্রমিক মজুরি বাবদ ব্যয় করে। ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদনশীলতা ছিল ২.১০।
3. মিসেস ফারজানা গুলশানে একটি বিউটি পার্লার স্থাপন করেছেন। সেখানে প্রত্যেক ক্রেতার পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন স্টাইলে চুল কাটা হয়। তাছাড়া দক্ষ ও অভিজ্ঞ বিউটিশিয়ানের মাধ্যমে প্রত্যেক গ্রাহকের রুচি ও পছন্দ অনুযায়ী রূপসজ্জার কাজ সম্পাদন করা হয় বলে গ্রাহকরা সন্তুষ্ট। এ কারণে বিউটি পার্লারটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গ্রাহকের আম্মা ও নির্ভরশীলতার কারণে প্রতিষ্ঠানটি অল্প সময়ে সফলতা অর্জন করেছে।
4.
স্টার ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি বাংলাদেশের একটি উদীয়মান ইলেকট্রনিক সামগ্রী উৎপাদনকারী ও বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান। কোম্পানি কর্তৃপক্ষ লক্ষ করেছে যে বর্তমানে বাংলাদেশে গ্রামেও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। তাই কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা সংযুক্ত করে নতুন LED টি.ভি উৎপাদন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কোম্পানি কর্তৃপক্ষ আশা করছে এর ফলে বিক্রয় যথেষ্ট বৃদ্ধি পাবে ।
5.
নিক্কন কোম্পানি বাংলাদেশে টি.ভি., ফ্রিজ, এ.সি ইত্যাদি ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করে। কোম্পানি তাদের পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে ক্রেতার সন্তুষ্টি, কর্মচারীদের সম্পৃক্ততা ও গুণগত মানের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকে। ক্রেতাদের সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য বিক্রীত পণ্যের উপর ১ বছরের ওয়ারেন্টি সেবা প্রদান করে থাকে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটির সুনাম সৃষ্টি হওয়ায় বিক্রয় ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।