1. রনি মিয়া একজন দরিদ্র কৃষক। সে কৃষিকাজের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ নিয়ে থাকে। সে ১ম বছর বেশি। সুদে অল্প সময়ের মধ্যে গ্রাম্য মহাজনের নিকট থেকে ঋণ গ্রহণ করে। ২য় বছর অল্প সুদে কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে বেশি সময় লেগে যায় আইনি প্রক্রিয়ার কারণে।
3. সুজনের পিতা একজন প্রান্তিক কৃষক। সুজন এমএ পাস পরে চাকরির পিছনে না ঘুরে অন্যের জমি বর্গা নিয়ে পেয়ারার চাষ করে। এজন্য সে এনজিও থেকে ঋণ নিল। বৃদ্ধি কর্মকারীদের পরামর্শ নেয়ায় সুজনের পেয়ারার ফলনও খুব ভালো হলো। কিন্তু অধিক পরিবষন ব্যয়, বাজার তথ্যের অভাব, দালাল-ফড়িয়া, সংরক্ষণের অভাব ইত্যাদি সমস্যার কারণে সে পেয়ারার ন্যায্যমূল্য গেলন না।
4. খুলনার মৎস্যজীবী নজরুল সাহেব দীর্ঘদিন ধরে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মৎস্য চাষ করেন। তিনি চিংড়ি মাছ বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেন।
5. আবু নাসের একজন গরীব কৃষক। তার জমিতে ভালো ফসল হয় না। অন্যদিকে তার পাশের জমির মালিক করিম মিয়ার কাছে তার ভালো ফসল উৎপাদনের কারণ জানতে চাইলেন। তিনি তাকে অণুজীব সার ব্যবহারের পরামর্শ দেন যা আবু নাসেরকে আশানুরূপ ফসল উৎপাদনে সহায়তা করে।