1. মি. মামুন কক্সবাজারের একজন শিক্ষিত বাসিন্দা। তিনি চাকরি না পেয়ে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে একটি আবাসিক হোটেল স্থাপন করেন। হোটেলে সেবার মান উন্নত হওয়ায় তার গ্রাহক সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এতে তিনি আরও একটি হোটেল স্থাপনের উদ্যোগ নিলেন।
2. জনাব কবির 'বিশ্বাস বিল্ডার্স লিমিটেড-এর স্বত্বাধিকারী। তিনি বরিশালের কাউনিয়ায় একটি বিল্ডিং নির্মাণের ঠিকাদারি লাভ করেন। তিনি শ্রমিক ও প্রয়োজনীয় সব ধরনের সরঞ্জাম প্রকল্প এলাকায় মজুদ করেন। ফলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ও সুষ্ঠুভাবে বিন্ডিংয়ের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম হন।
3. রাজশাহীর ফাহিম সাহেব চাকরি থেকে অবসরের পর একটি আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিলেন। তিনি এ লক্ষ্যে রাজশাহীর পদ্মার তীরে একখণ্ড জমি কিনে কারখানা স্থাপন করেন। এভাবে ব্যবসায় কার্যক্রম শুরুর মাধ্যমে তিনি তার দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন পূরণ করেন।
4. হীরা ও পান্না দুই বন্ধু। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া শেষ করে হীরা একটি বিদেশি ফার্মে সহকারী ব্যবস্থাপক পদে যোগদান করে। এবং পান্না বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসের ভূমি অফিসের সহাকারী কমিশনার পদে যোগ দেয়। ৫ বছর পর তার যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার কারণে উক্ত ফার্মের জার্মানি শাখায় পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থাপক পদে প্রেরণ করা হয়। তিনি তার আয়ের বৃহৎ অংশ মা-বাবাকে প্রেরণ করেন। অপরদিকে পদোন্নতি পেয়ে পান্না উপজেলা নির্বাহী অফিসার হন।
5. মহিমা এম এ পাস করে মানসম্মত চাকরি না পেয়ে আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ৫০ জন শ্রমিক ও ৫ কোটি টাকা স্থায়ী মূলধন নিয়ে নরসিংদীতে একটি হস্তশিল্প প্রতিষ্ঠা করেন। তার তৈরি হস্তশিল্প সামগ্রী জনপ্রিয় হওয়ায় ব্যবসায়
কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জনে তিনি সক্ষম হন।