বাংলাদেশের একমাত্র মেরিটাইম বিষয়ক বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় হলো BSMR মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে বর্তমানে চারটি ফ্যাকাল্টির অধীনে পাঁচটি ডিপার্টমেন্টের একাডেমিক কার্যক্রম চলছে।
মেরিটাইম ল মূলত সমুদ্র বিষয়ক আইন, ২০১৩ সালে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সমদ্রসীমা বিজয়ের পরপরই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে মেরিটাইম আইনজীবীর সমুহ প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন এছাড়াও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষে BSMRMU ACT, 2013 এর মাধ্যমে নবগঠিত দেশের ৩৭ তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় BSMR মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির Faculty of Maritime Governance & Policy এর অধীন LLB (Hons) in Maritime Law ডিপার্টমেন্ট এর সূচনা হয়।
কনভেনশনাল একাডেমিক পড়াশুনার পাশাপাশি মুট কোর্ট, ল ক্লাব সহ বিভিন্ন ক্লাব এক্টিভিটিজ এবং সেমিস্টারের স্টাডি টূর গুলো যেমন তোমার পোটেনশিয়াল বাড়াবে তেমনি আইন কে সম্পূর্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে দেখার সু্যোগ পাবে। সান্নিধ্য পাবে এডমিরালিটি কোর্টের বর্ষীয়ান জাস্টিস দের আর সমুদ্রের নোনা জল হবে তোমার রক্তের স্বকীয় বৈশিষ্ট্য।
মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচী 2024-25: | |
BSMRMU আবেদনের শেষ তারিখ: | 01/12/2024 09/12/2024 20 ও 21/12/2024 এপ্রিল, 2025 |
ক. এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল’: যেসব বিষয়ে পরীক্ষা হবে-
বাংলা, ইংরেজি, Analytical ability, আইসিটি এবং সাধারণ জ্ঞান
খ. পরীক্ষার পদ্ধতি- নৈর্ব্যক্তিক
গ. সময় ৯০ মিনিট এবং পূর্ণমান- ১০০।
(i) বিচারপতি ( সুপ্রিম কোর্ট )
(ii) জজ
(iii)ব্যারিস্টার
(iii) সাধারন আইনজীবী
(iv) লিগাল এডভাইজার (কোম্পানি,ব্যাংক
মার্কেটসহো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান)
(v) জাজ এডভোকেট জেনারেল (সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর কমিশন্ড অফিসার )
উল্লেখ করা ভাল যে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ল ডিপার্টমেন্ট এ নৌবাহিনীর এ ব্রাঞ্চ থেকে অফিসাররা শিক্ষক হিসাবে রয়েছেন।
(vi) সহকারী আইন সচিব (আইন মন্ত্রনালয় -সংসদীয়)
(vii) ইনকামট্যাক্স আইনজীবী
(viii) শিক্ষক (পাবলিক, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ও ল’ কলেজ)
(x) আরবিটর (এডিআর, লিগালএইড)
(xi) সহকারী পরিচালক (বাংলাদেশ ব্যাংক -লিগ্যাল)
(ix)- লিগ্যাল অফিসার (UNCHR, UNDP, UNISEF ইত্যাদি আন্তর্জাতিক সংস্থা)
(i) বিচারপতি ( এডমিরালটি কোর্ট /মেরিন কোর্ট )
(ii) ব্যারিস্টার ,আইনজীবী
(iii) লিগাল এডভাইজার ( মেরিন, শিপিং কোম্পানী )
(iv) লিগাল অফিসার ( দেশে এবং আন্তর্জাতিক পোর্ট )
(v) এর্টনী আন্তর্জাতিক মেরিন কোর্ট ( PCJ, P&l Club, ITLOS)
(vi) আইন কর্মকর্তা (বাংলাদেশে ও আন্তর্জাতিক পোর্টগুলোতে )
(vii) শিক্ষক ( বিশ্ববিদ্যালয় ও মেরিন ইনিস্টিউট )
(viii) মেরিটাইম আরবিট্রেটর
আইন পেশায় উচ্চতর ডিগ্রী নেয়ার জন্য বাংলাদেশের স্বীকৃতকোনো বিশ্ববিদ্যালয় অথবা আর্ন্তজাতিক সংস্থা যেমন- সার্ক,কমনওয়েলথ, আইডিবি, ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে স্কলারশিপ নিয়ে লন্ডনে ব্রিটিশ কাউন্সিলে বার-এট-ল অর্থাৎ ব্যারিস্টারি করা যেতে পারে। ব্যারিস্টারি করতে হলে লন্ডন বার কাউন্সিলের সনদ নিতে হবে। স্কলারশিপের জন্য জাতীয় অথবা আর্ন্তজাতিক স্কলারশিপ (বৃত্তি) অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
আমাদের দেশে ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার প্রধান পেশা হিসেবে নিলেও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইন ই হচ্ছে সর্বোচ্চ
পেশা। ইংল্যান্ড, আমেরিকা, রাশিয়া আরো যত বিখ্যাত দেশ আছে, এসব দেশে আইন কেই সর্বোচ্চ পেশা হিসেবে গণনা করে। এমনকি বাংলাদেশেও আইনের প্রতি সকল শ্রেণির মানুষের ঝোক ও ভালোবাসা দিন দিন বাড়ছে। এমনকি বাংলাদেশেও আইন পেশাই
হবে অন্যতম সম্মানিত এবং অন্যতম জনপ্রিয় পেশা, আর এর প্রতিফলন শুধু সময়ের ব্যাপার।
বিএসসি ইন মেরিন ফিশারিজ সাবজেক্টটি ফ্যাকাল্টি অব আর্থ এন্ড ওশান সায়েন্সের আন্ডারে। এই ফ্যাকাল্টিতে আরেকটি সাবজেক্ট রয়েছে বিএসসি ইন ওশানোগ্রাফি। দুটি সাবজেক্টের জন্য পরীক্ষা একটাই হবে। মেধাক্রম এবং চয়েজের প্রায়োরিটি অনুযায়ী একজন পরীক্ষার্থী যেকোনো একটি সাবজেক্ট বাছাই করতে পারবে।
(ক) বিজ্ঞান শাখা হতে উচ্চ মাধ্যমিক/সমমানের এবং মাধ্যমিক/সমমানের পরীক্ষায় ন্যূনতম G.P.A-4.00 সহ উত্তীর্ণ হতে হবে।
(খ) উচ্চ মাধ্যমিক/সমমানের পরীক্ষায় গণিত, ইংরেজি, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং জীববিজ্ঞান এ পাঁচটি বিষয়ের মধ্যে যেকোন ২টিতে “A” Grade এবং অন্যান্য সকল বিষয়ে ন্যূনতম “B” Grade থাকতে হবে।
(গ) ইংরেজি মাধ্যম এ শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে-0-Level এ গণিত, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়ন সহ ন্যূনতম পাঁচ (০৫) টি বিষয়ে কৃতকার্য হতে হবে। দুই (০২) এর অধিক বিষয়ে “C” Grade আবেদনকারীর অযােগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।
A-Level এ গণিত, জীববিজ্ঞান এবং পদার্থবিজ্ঞানসহ ন্যূনতম তিন (০৩) টি বিষয়ে কৃতকার্য হতে হবে। একের অধিক “C” Grade আবেদনকারীর অযােগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।
ব্লু ইকোনোমিতে মেরিন ফিশারিজ বা সামুদ্রিক মৎস্যবিজ্ঞান একটি অন্যতম আলোচ্য বিষয়। সুবিশাল আয়তনের সমুদ্র সম্পদের মধ্যে মৎস্যসম্পদ নিয়ে গবেষনা এবং এই সম্পদ আহরণের ব্যাপারে যথেষ্ট জ্ঞান এবং লোকবল বাংলাদেশের নাই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরিন ফিশারিজ ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীদের আসল উদ্দেশ্য থাকবে সে লোকবল ও জ্ঞানের সংকট দূর করা। মেরিটাইম দৃষ্টিভঙ্গিতে চিন্তা করলে ব্যাপক সম্ভাবনা আছে এই বিষয়টির।
কি কি পড়ানো হবে???
একবার চিন্তা করো তুমি পড়াশুনা করছো সাগরের নীল জলরাশির গভীরে বিচরণ করা হাজার প্রজাতির মৎস্যসম্পদ নিয়ে। আমাদের সাগরের পানির নিচের এই প্রাণি গুলোর বৈচিত্রময় জীবন নিয়ে, তাদের সম্পর্কে সমস্ত তথ্য নিয়ে, এই মৎস্যসম্পদ আহরণ, ম্যানেজমেন্ট নিয়ে পড়াশুনা তোমাকে করতে হবে।
যেহেতু এটি একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয় তাই এখানে তোমাকে পড়তে হবে সামুদ্রিক এবং স্বাদু পানির মাছের জীবনপ্রক্রিয়া নিয়ে, সমুদ্রবিজ্ঞান, আবহাওয়াবিজ্ঞান, একুয়াকালচার, মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ ও আহরণ সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া, সামুদ্রিক ও স্বাদু পানির বাস্তুসংস্থান, সামুদ্রিক অর্থনীতি, পরিসংখ্যান, প্রোগ্রামিং, স্যাটেলাইট, সামুদ্রিক আইন ইত্যাদি বিষয়গুলো।
এই সাবজেক্ট এর ভবিষ্যত???
ব্লু ইকোনমির সম্ভাবনা দেখে বলা যায় ভবিষ্যতে এখান থেকে গ্রাজুয়েটরা যে ভালো বেশ ভালো একটা অবস্থান তৈরি করতে পারবে।BFRI (Bangladesh Fisheries Research Institute), মৎস্য অধিদপ্তর, বিভিন্ন ফিশারিজ ফার্মে এক্সপার্ট হিসেবে জয়েন করার সুযোগ, ফিশারিজ ম্যানেজমেন্টের বিভিন্ন চাকরী এবং অবশ্যই দেশের বাইরে চাহিদা তো থাকবেই।
এই বিষয়ের কি প্রয়োজনীয়তা রয়েছে আমাদের দেশে?
এখানে প্রতিটি ক্ষেত্র অনুযায়ী দক্ষতার প্রয়োজন। সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ নিয়ে আমাদের জ্ঞানের এখনো অনেক অভাব রয়েই গিয়েছে। আমাদের সমুদ্র সীমার মধ্যে গবেষণা কম। এটা ঠিক অনেক সংগঠন বর্তমানে মাছ নিয়ে গবেষণায় অনেক এগিয়ে গিয়েছে, কিন্তু সেটি উপকূলের নিকটে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিক্স একদম ই নতুন একটি সাব্জেক্ট হলেও বাহিরের দেশে অনেক আগে থেকেই এই বিষয়ের এর উপর উচ্চশিক্ষা চালু রয়েছে। মূলত BSMR মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে ২০১৫ সাল থেকে স্নাতকত্তর এবং ২০১৮ সাল থেকে স্নাতক পর্যায়ে এই বিষয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিক্স বাংলাদেশে শুধু মাত্র BSMR মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ রয়েছে যা একে একটি স্পেশালাইসড ও গ্লোবালি ক্যারিয়ার অরিয়েন্টেড সাব্জেক্ট এ পরিণত করেছে এবং শিপিং,লজিস্টিক এবং সাপ্লাই চেইন সেক্টরে ক্যারিয়ার গঠনে অনন্য যোগ্যতা লাভের সুযোগ তৈরি করেছে।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের প্রায় ৯০% ই সংঘটিত হয়ে থাকে সমুদ্র পথে পণ্য পরিবহণের মাধ্যমে এবং একটি দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকা মাধ্যম হিসেবে গন্য হয় সেই দেশের সমুদ্র বন্দর। যেহেতু একটি দেশের আমদানি রপ্তানি পরিচালিত হয় এর স্থল ও সমুদ্র বন্দর সমূহের দ্বারা তাই বন্দরের জটিল ও সূক্ষ্ম কার্যক্রম পরিচালনায় প্রয়োজন হয় দক্ষ মানব শক্তি ও সঠিক ব্যাবস্থাপনার। আর এই দক্ষ মানব শক্তি ও সঠিক ব্যবস্থায়ক এর অভাব পূরণে বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিক গ্রাজুয়েটদের চাহিদা নিঃসন্দেহে সবচেয়ে বেশি থাকবে।
পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিক্স এর মূলত দুইটি অংশ। প্রথমটি হলো পোর্ট ম্যানেজমেন্ট যা একটি বন্দর এর সমগ্র অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা সম্পর্কিত, এই অংশে শিক্ষার্থীরা স্থল,সমুদ্র এবং বিমান বন্দর সমূহের সমগ্র ইমপোর্ট- এক্সপোর্ট এর অপারেশনাল কার্যক্রম এর সঠিক ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করবে এবং আরেকটি অংশ হলো লজিস্টিক যা পণ্য পরিবহন ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে লজিস্টিক সেক্টর অন্যতম বিস্তৃত এবং চ্যালেঞ্জিং একটি সেক্টর, যার চাহিদা ও ব্যপ্তি সমগ্র বিশ্ব জুড়ে
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অন্য কোনো বিবিএ প্রোগ্রাম এত বিস্তৃত দুইটি সেক্টরকে একত্র করেছে বলে মনে হয় না। মজার বিষয় হলো যেহেতু পোর্ট ম্যানেজমেন্ট এবং লজিস্টিক্স উভয় বিষয়েই বাংলাদেশের অন্য কোনো ইউনিভার্সিটিতে কোনো স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম চালু নেই সেই প্রেক্ষিতে এই বিস্তৃত দুইটি সেক্টরে নিজেদের সবচেয়ে শক্ত অবস্থান নিশ্চিত করতে বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিক্স হতে পারে একটি বুদ্ধিদিপ্ত ও ক্যারিয়ার ওরিয়েন্টেড ডিসিশন।
মূলত কারিকুলামটি তিনটি মূল অংশে বিভক্ত।
এই অংশে মূলত দেশের অন্যান্য ইউনিভার্সিটির বিবিএ প্রোগ্রামে যেইসকল বেসিক কোর্স সমূহ করানো এই অংশে সেই কোর্স সমূহ রয়েছে, যেমন :
Introduction to Business, Accounting, Management, Finance, Marketing, Organizational Behaviour, Supply Chain Management ইত্যাদি
– Logistics Management
– Operations Management
– Marine Insurance
– Cargo Operation
– Fleet Management
– Port and Terminal Operation
– International Trade and Commercial Law
– Port Planning and Design
– Maritime Law and Conventions
– Shipping and Port Finance
– Marine Environment and Sustainability Management
– Air Freight Management
– Transport Security and Risk Management
– Ship Broking and Chartering Practices
– Integrated Transportation system
– Presentation Skill development
– Computer Application in Business and Ports
– Site Visit ( Ports, Harbour, Inland Container Terminals) ইত্যাদি।
মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচী 2024-25: | |
BSMRMU আবেদনের শেষ তারিখ: | 01/12/2024 09/12/2024 20 ও 21/12/2024 এপ্রিল, 2025 |
সিট সংখ্যা : ৪০ টি ( ২০২১ সাল অনুযায়ী)
পরীক্ষা পদ্ধতি :
নৈর্ব্যক্তিক
সময়- ৯০ মিনিট এবং পূর্ণমান- ১০০
– বিষয় :
বাংলা
English
General Knowledge
Analytical Abilities
ICT
ইউনিভার্সিটি সমূহ হলো :
– World Maritime University, Sweden
– Shanghai Maritime University, China
– Dalian Maritime University, China
– Indian Maritime University
– Myanmar Maritime University
– Vietnam Maritime University
– Western Sydney University
– University of Hawaii, USA
– University of Strathclyde, UK
– University of Portsmouth, UK
এছাড়াও অত্র ইউনিভার্সিটিতেও এই বিষয়ক Masters প্রোগ্রাম চালু রয়েছে
– সাধারণ বিবিএ এর সকল কর্মক্ষেত্র।
-দেশের চট্টগ্রাম,মোংলা,পায়রা বন্দর, ইনল্যান্ড কনটেইনার টারমিনাল (আইসিটি) সমূহ এবং বিদেশের পোর্ট হারবোর ও আইসিটি সমূহ।
– ইনটিগ্রেটেড ট্রান্সপোর্ট সেক্টর।
– ইমপোর্ট এক্সপোর্ট সার্ভিস প্রোভাইডার।
– ফ্রেইট ফরওয়াড সার্ভিস কোম্পানি সমূহ।
– লজিস্টিক ও লাইনার সার্ভিস প্রোভাইডারযেমন : DHL, FedEx, USB, Maersk Liner, Hepaglloydag, Cosmo এর মত শত শত বহুজাতিক কোম্পানি এছাড়াও দেশীয় বিভিন্ন লজিস্টিক সার্ভিস প্রোভাইডার।
– দেশি বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির সাপ্লাই চেইন ও টেরিটরি ম্যানেজমেন্ট সেক্টর
– এছাড়াও রয়েছে ইউনিভার্সিটিতে ফ্যাকাল্টি হিসাবে যোগদানের ব্যাপক সুযোগ
৪ বছরে ৮ টি সেমিস্টারে সর্বমোট প্রায় ১৪০০০০ ( এক লক্ষ চল্লিশ হাজার) টাকা
দেশের মেরিটাইম সেক্টরে নিজের অবস্থান নিশ্চিত করতে, শিপিং ও লজিস্টিক সেক্টর এর দক্ষ মানব শক্তির অভাব পূরনে এবং একটি গ্লোবাল্লি কম্পিটিটিভ ক্যারিয়ার গঠনে বেছে নিতে পারো বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিস্টিক প্রোগ্রামটিকে।
শিক্ষার্থীদের অবশ্যই উচিত ভর্তি পরীক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া। এজন্য বিগত বছরের মেরিটাইম এডমিশন প্রশ্নব্যাংক এর উপর সর্বোচ্চ প্র্যাক্টিস থাকা জরুরি। এছাড়াও রাবি, চবি, ঢাবি ও জাবি এর প্রশ্নব্যাংক এর আগের বছরের প্রশ্ন প্র্যাক্টিস করা উচিত। এরজন্য অন্যতম সেরা একটি মাধ্যম হতে পারে চর্চা অ্যাপ। মেরিটাইম ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে ইচ্ছুক সকল শিক্ষার্থীকে অগ্রীম শুভকামনা জানাই।