
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়- এই নামটাই যেন এক বিশেষ আবেগ।
যে নাম শুনলেই বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষার্থী একটু থেমে যায়, চোখে একটু স্বপ্নের ঝিলিক আসে। আমাদের দেশের শিক্ষা, সংস্কৃতি, রাজনীতি- সব কিছুর কেন্দ্রে কোনো না কোনোভাবে ছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়।
১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, এটি যেন বাংলাদেশের ইতিহাসের এক জীবন্ত দলিল। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, গণআন্দোলন- প্রতিটি জায়গায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই অনেকের কাছেই ঢাবি মানে শুধু পড়াশোনার জায়গা নয়; এটা একটা গর্ব, একটা অনুভব।
আমি এখনো মনে করতে পারি, ভর্তি পরীক্ষার সময় ঢাবির সেই ক্যাম্পাসে প্রথম পা রাখার মুহূর্তটা- চারপাশে প্রচুর শিক্ষার্থী, কেউ নোট দেখছে, কেউ প্রার্থনা করছে, কেউবা একদম চুপচাপ বসে আছে।
আর আমি তখন ভাবছিলাম- “এই গেটটা পেরোলেই শুরু হবে আমার স্বপ্নের যাত্রা।”
ঢাবির খ ইউনিট (B Unit) মূলত মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য। যারা সাহিত্য, ইতিহাস, রাজনীতি, সমাজবিজ্ঞান বা ভাষা নিয়ে ভবিষ্যতে কাজ করতে চায়, তাদের জন্য এই ইউনিটটা একেবারে উপযুক্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় ইউনিটগুলোর একটি এই খ ইউনিট।এখানে মোট ১০টি অনুষদ ও ইনস্টিটিউটের অধীনে ৪৪টি বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রতিটি বিভাগই একেকটি সম্ভাবনার জায়গা- বাংলা বিভাগের সাহিত্যচর্চা থেকে শুরু করে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক রাজনীতি, অর্থনীতি বিভাগের বিশ্লেষণ থেকে শুরু করে সাংবাদিকতার বাস্তব মাঠ- সবকিছুই খ ইউনিটের বিশাল জগতের অংশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী অনুষদ এটি।এখানে পাওয়া যায়- বাংলা, ইংরেজি, আরবি, ফারসি, সংস্কৃত, ইতিহাস, দর্শন, ইসলামিক স্টাডিজ, থিয়েটার ও পারফরম্যান্স স্টাডিজ, সঙ্গীত, ভাষাবিজ্ঞান, তথ্যবিজ্ঞান, এমনকি নৃত্যকলাও। বাংলা ও ইংরেজি এই দুই বিভাগই ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত গন্তব্যগুলোর একটি।
এই অনুষদই বাংলাদেশের রাজনীতি ও সমাজবিজ্ঞান চর্চার কেন্দ্র। অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সমাজবিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ, শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন- এই বিষয়গুলো থেকেই বেরিয়ে এসেছে দেশের অনেক নীতিনির্ধারক, প্রশাসক, ও গবেষক।
যারা বিচারব্যবস্থা ও আইনের গভীরে কাজ করতে চায়, তাদের জন্য আইন বিভাগ হলো সেরা জায়গা। দেশের অসংখ্য আইনজীবী, বিচারক, ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা এই অনুষদ থেকেই গড়ে উঠেছেন।
সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কল্যাণে কাজ করার জন্য এই ইনস্টিটিউট বিশেষভাবে পরিচিত। এখান থেকে অনেক শিক্ষার্থী পরবর্তীতে NGO, সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজ করে।
স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির সংযোগস্থলে যারা গবেষণা করতে চায়, তাদের জন্য এটি এক দুর্দান্ত জায়গা।
এখান থেকে শিক্ষকতা ও শিক্ষা নীতিনির্ধারণে বিশেষজ্ঞ তৈরি হয়। বাংলাদেশের অনেক শিক্ষক-প্রশিক্ষক এখান থেকেই গড়ে উঠেছেন।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ, জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবিক সহায়তার বিষয়ে কাজ করার জন্য এটি একটি আধুনিক ইনস্টিটিউট।
এই ইনস্টিটিউটে ফরাসি, চীনা, জাপানি ও ইংরেজি ভাষায় বিশেষায়িত কোর্স রয়েছে। যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষা বা আন্তর্জাতিক যোগাযোগে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি দারুণ এক প্ল্যাটফর্ম।
২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাবি খ ইউনিটে মোট ২,৯৩৪টি আসন ছিল, যেখানে প্রতি বছর প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার+ শিক্ষার্থী আবেদন করে। অর্থাৎ প্রতি সিটের জন্য লড়াই চলে গড়ে ৪৩ জনের বেশি শিক্ষার্থীর মধ্যে!
এর মধ্যে মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য সিট সংখ্যা প্রায় ১,৭৪৪টি, বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৯০৮টি, এবং ব্যবসায় বিভাগের জন্য ২৮২টি।
তাই এই পরীক্ষাকে অনেকেই ভালোবেসে বলেন- “ভর্তিযুদ্ধের যুদ্ধক্ষেত্র: ঢাবি খ ইউনিট।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা সবসময়ই থাকে উচ্চ প্রতিযোগিতামূলক এবং সুসংগঠিত কাঠামোয়। পরীক্ষাটি দুটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয় -
১️) বহুনির্বাচনী (MCQ) ও
২️) লিখিত পরীক্ষা
মোট সময় থাকে ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট (৯০ মিনিট)। প্রথম ৪৫ মিনিটে MCQ এবং পরবর্তী ৪৫ মিনিটে লিখিত অংশ অনুষ্ঠিত হয়।
পরীক্ষা হয় সরাসরি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সহ প্রতিটি বিভাগীয় কেন্দ্রগুলোতে , নির্দিষ্ট কেন্দ্র অনুযায়ী আসন বিন্যাসে।
ঢাবি খ (B / কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট) ভর্তি এর সময়সূচি টেবিল দিয়ে দিচ্ছি, (যেহেতু ২০২৫ খ’র তথ্য এখনও অফিসিয়ালভাবে পাওয়া যায়নি) তবে ফাইনাল ইনফো পেলে ব্লগ আপডেট হয়ে যাবে।
বিষয় | তারিখ / সময় |
|---|---|
আবেদন শুরু | ২৯ অক্টোবর বেলা ১২ টা |
আবেদন শেষ | ১৬ নভেম্বর রাত ১১ঃ৫৯ |
আবেদন ফি | ১,০৫০ টাকা |
আবেদন ফি জমাদানের সময়সীমা | আবেদন ফি জমা দেওয়ার শেষ সময় পর্যন্ত |
ভর্তি পরীক্ষা | ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ |
প্রবেশপত্র ডাউনলোড শুরু | ২৪ নভেম্বর ২০২৫ |
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট | |
আবেদন লিংক |
⚠️ গুরুত্বপূর্ণ: উপরের তথ্য ২০২৪-২৫ সেশনের জন্য প্রযোজ্য। ২০২৫-২৬ বা পরবর্তী বছরে এই তারিখ ও সময়সূচী পরিবর্তন হতে পারে।
এ অংশে মোট ৬০টি প্রশ্ন থাকে, প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ নম্বর। ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যায়, তাই এলোমেলোভাবে উত্তর না দেওয়াই ভালো।
বিষয়ভিত্তিক বণ্টন নিচে দেওয়া হলো:
বিষয় | প্রশ্নসংখ্যা | প্রতি প্রশ্নের মান | মোট নম্বর | গুরুত্বের দিক |
বাংলা / Elective English* | ১৫ | ১ | ১৫ | শব্দার্থ, বাক্যগঠন, সাহিত্যজ্ঞান |
General English | ১৫ | ১ | ১৫ | ব্যাকরণ, প্রিপোজিশন, রিডিং কম্প্রিহেনশন |
সাধারণ জ্ঞান | ৩০ | ১ | ৩০ | সমসাময়িক বিষয়, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় |
*Elective English অংশটি শুধুমাত্র A-Level শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য।
টিপস:
সাধারণ জ্ঞান অংশে ৩০ নম্বর থাকায় এটি সবচেয়ে বেশি স্কোর নির্ধারণকারী সেকশন।
তাই সাম্প্রতিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক খবর, বাংলাদেশের সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধ, UN, SAARC, WTO, IMF, Nobel Prize, এবং সাম্প্রতিক সাহিত্য/সংস্কৃতি বিষয়গুলো ভালোভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
লিখিত অংশে সময় থাকে ৪৫ মিনিট, মোট নম্বর ৪০। এটি দুই ভাগে বিভক্ত -
বিষয় | নম্বর | পরীক্ষার ধরন |
বাংলা / Elective English | ২০ | সংক্ষিপ্ত রচনা / অনুচ্ছেদ / ব্যাখ্যা |
General English | ২০ | Paragraph / Composition / Translation |
বাংলা অংশে সাধারণত দেখা যায়:
সাহিত্যকেন্দ্রিক প্রশ্ন (যেমন কবিতা বা প্রবন্ধ বিশ্লেষণ)
ব্যাকরণ ও বাক্যরূপান্তর
সারাংশ লেখা / অনুচ্ছেদ / ছোট রচনা
General English অংশে থাকে:
Passage Writing (২০০–২৫০ শব্দ)
Grammar (Tense, Preposition, Transformation)
Translation (Bangla to English or vice versa)
এখানে শুধু ভাষাজ্ঞান নয়, উপস্থাপনা, বানান এবং বিশ্লেষণ ক্ষমতা বিবেচনা করা হয়। তাই পরিষ্কার হাতের লেখা ও সংক্ষিপ্ত, সহজ ভাষায় উত্তর দেওয়া উচিত।
৩. পূর্ণাঙ্গ নম্বর বণ্টন ও মেধাতালিকা
অংশ | মোট নম্বর | মন্তব্য |
MCQ পরীক্ষা | ৬০ | প্রতিটি প্রশ্নের মান ১, ভুলে -০.২৫ |
লিখিত পরীক্ষা | ৪০ | ২টি বিষয়, প্রতিটি ২০ নম্বর |
SSC + HSC ফলাফল | ২০ | GPA এর ভিত্তিতে |
মোট | ১২০ | মেধাতালিকা এই স্কোরের ভিত্তিতে |
পাসের শর্তাবলী:
MCQ ও লিখিত মিলে ন্যূনতম ৪০ নম্বর
বাংলায় অন্তত ৫ নম্বর
ইংরেজিতে অন্তত ৫ নম্বর
সাধারণ জ্ঞানে অন্তত ১০ নম্বর
লিখিত অংশে ন্যূনতম ১১ নম্বর
পরীক্ষা শেষ হওয়ার প্রায় ৪ সপ্তাহের মধ্যে ঢাবির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয় - https://admission.eis.du.ac.bd
যদিও ঢাবি অফিসিয়ালি কাট-মার্ক প্রকাশ করে না, পূর্ববর্তী বছরগুলোর বিশ্লেষণ অনুযায়ী দেখা যায় -
সাধারণত ৬৫–৭৫ নম্বরের ওপরে পেলে মেরিট লিস্টে সুযোগ থাকে,
জনপ্রিয় বিভাগগুলোতে (যেমন ইংরেজি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, লোকপ্রশাসন, ইতিহাস) ৮০–৯০+ স্কোর লাগতে পারে।
তবে এটি নির্ভর করে প্রতি বছরের প্রশ্নের কঠিনতার উপর।
ঢাবি খ ইউনিটের প্রস্তুতি কেবল পড়াশোনা নয়, এটি কৌশলের বিষয়।
একজন প্রস্তুত শিক্ষার্থীর সাফল্য আসে ধারাবাহিক অনুশীলন + বুদ্ধিদীপ্ত পরিকল্পনা থেকে।
নিচে টিপসগুলো বাস্তবভাবে ব্যাখ্যা করছি।
ঢাবির প্রশ্নের ধরন খুব ধারাবাহিক। তুমি যদি আগের ৫ বছরের প্রশ্ন ভালোভাবে প্র্যাকটিস করো, তাহলে ৭০% প্রশ্নের ধরণ তোমার কাছে পরিচিত লাগবে।
সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও বিশ্ব বিষয়াবলী)
সাহিত্য বিষয়ক প্রশ্ন (রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, অর্থনীতি)
ব্যাকরণ (Parts of Speech, Tense, Article, Voice, Transformation)
তুমি যত বেশি মডেল টেস্ট দেবে, ততই প্রশ্ন পড়ার গতি ও আত্মবিশ্বাস বাড়বে। MCQ অংশে সময় বাঁচানোই মূল কৌশল, তাই প্রতিদিন টাইম-লিমিটেড প্র্যাকটিস করো।
🕐 উদাহরণস্বরূপ সময় বণ্টন:
বাংলা → ৩০ মিনিট
ইংরেজি → ৩০ মিনিট
সাধারণ জ্ঞান → ৩০ মিনিট
লিখিত অনুশীলন → ৩০ মিনিট
অনেকে বলে, ভাইয়া, বাকি তো ১ মাস, দিনে কয় ঘন্টা পড়বো? আমি বলবো দিনে এট লীস্ট ২ ঘণ্টা নিয়মিত পড়লেই ১ মাসে বিশাল উন্নতি হবে।
ঢাবি খ ইউনিটে সাধারণ জ্ঞানই সবচেয়ে স্কোরিং অংশ। এখানে প্রশ্ন আসে নিচের বিষয়গুলো থেকে:
বাংলাদেশের সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধ, প্রশাসন
বিশ্ব সংস্থা (UN, UNESCO, WHO, IMF, SAARC, OIC)
বর্তমান সরকার, মন্ত্রণালয়, সংবিধান সংশোধনী
সাহিত্য পুরস্কার, বাংলা একাডেমি, নোবেল লরিয়েট
সাম্প্রতিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ঘটনা (৬ মাসের মধ্যে)
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স (প্রতিমাসের)
প্রশ্নব্যাংক (চর্চা)
এই অংশে প্রায় সবাই নম্বর হারায়।
প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা (The Daily Star / BBC News) পড়লে রিডিং স্কিল বাড়বে।
প্র্যাকটিস করার জায়গা:
Preposition, Article, Voice, Narration
Reading comprehension (৫০–৮০ শব্দের প্যাসেজ)
Word meaning / synonym-antonym
এক্সট্রা টিপস: প্রতিদিন ৫টি নতুন শব্দ শিখে নাও এবং তা দিয়ে ১টি বাক্য লেখো।
MCQ অংশে ৬০ প্রশ্ন মানে প্রতিটি প্রশ্নের জন্য ৪৫–৫০ সেকেন্ড সময়।তাই “skip and return” কৌশল ব্যবহার করো - যে প্রশ্নে সন্দেহ আছে, সেটা চিহ্নিত করে পরে ফিরে যাও।
লিখিত অংশে সময় বণ্টন উদাহরণ:
বাংলা → ২৫ মিনিট
ইংরেজি → ২০ মিনিট
পরীক্ষার আগের রাতে দুশ্চিন্তা নয়, বরং ঘুমটাই সবচেয়ে দরকারি।ভালো মানসিক অবস্থা মানেই দ্রুত চিন্তাভাবনা ও নির্ভুল উত্তর লেখা।
রিল্যাক্সেশন টিপস:
পরীক্ষার আগের রাতে বই না পড়ে নোট দেখে রিভিশন
এক গ্লাস পানি ও হালকা খাবার খেয়ে ঘুমানো
নিজের সক্ষমতার ওপর বিশ্বাস রাখা
বিগত বছরের প্রশ্ন, মডেল টেস্ট, ব্যাখ্যাসহ উত্তর - সব এক জায়গায় পেতে পারো চর্চা অ্যাপে।
এখানে আছে
ঢাবি, রাবি, চবি, জাবি সহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নব্যাংক
স্বয়ংক্রিয় স্কোরিং ও সময় ট্র্যাকিং
নিজের ভুল বিশ্লেষণ রিপোর্ট
প্রতিদিন মাত্র ৩০ মিনিট অনুশীলনে তুমি বুঝতে পারবে-
প্রস্তুতি আর প্র্যাকটিসের মধ্যে পার্থক্য কতটা!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা শুধুমাত্র একটি পরীক্ষা নয়- এটা এক স্বপ্নের দরজায় পা রাখার প্রথম পদক্ষেপ। যারা নিয়মিত, অধ্যবসায়ী ও বুদ্ধিদীপ্তভাবে প্রস্তুতি নেয়, তাদের জন্য ঢাবির গেটটা খুব দূরের নয়।
আজই প্রস্তুতি শুরু করো, তোমার স্বপ্নের গন্তব্য - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় - অপেক্ষায় আছে তোমার জন্য।