সান্দ্রতা ও স্টোকসের সূত্র
অহনা ঘরে বসে বাইরের বৃষ্টি দেখছিলো। সে লক্ষ্য করলো বৃষ্টির ফোঁটার ব্যাসার্ধ এবং সাধারণ তাপমাত্রায় পানির পৃষ্ঠটান ও ঘনত্ব যথাক্রমে এবং । বৃষ্টির ফোঁটা ভূমিতে পড়ে চারটি অংশে বিভক্ত হলো।
রিমি পরীক্ষা করে দেখলো যে, ব্যাসের একটি লোহার গোলক কেরসিন তেলে প্রান্ত বেগ নিয়ে পড়ে। রিমির ধারণা হলো কেরসিন অপেক্ষা গ্মিসারিনে গোলকটির প্রাত্তবেগ বেশি হবে। লোহার ঘনত্ব , কেরসিনের ঘনত্ব , গ্লিসারিনের ষনত্ব , গ্নিসারিনের সান্দ্রাতাঙ্ক ।
0.2 mm ব্যাসার্ধের একটি কৈশিক নলকে প্রথম ও দ্বিতীয় তরলে ডুবালে যথাক্রমে 4° এবং 140° স্পর্শকোণ তৈরি হয়। প্রথম ও দ্বিতীয় তরলের পৃষ্ঠটান যথাক্রমে এবং ।
তমালিকা ভিন্ন ব্যাসের একই পদার্থের দুটি ধাতব গোলক তার্পিন তেলের মধ্যে ছেড়ে দিল। গোলক দুটি প্রান্তিক বেগে তার্পিন তেলের তলায় গিয়ে পড়ল। বড় গোলকটি প্রান্তিক বেগে 3 সেকেন্ডে 21cm পথ অতিক্রম করে। ধাতব পদার্থের ঘনত্ব ৪× 10 kg m, তেলের ঘনত্ব 8.9 × 10 kg m এবং বড় গোলকের ব্যাস 6 cm. [তার্পিন তেলের সান্দ্রতাঙ্ক 1.5 × 10 Pa.s]
উপরের চিত্রে প্রদর্শিত । নলের ব্যাস 0.8 মি. মি. এবং B নলের ব্যাস 0.4 মি. মি.। পানির স্পর্শ কোণ পৃষ্ঠটান