সিরাজউদ্দৌলা
‘আমার নালিশ আজ আমার নিজের বিরুদ্ধে’ বলতে নবাব বোঝাতে চেয়েছেন-
প্রজাদের দুর্ভোগের জন্য অন্য কাউকে দোষারোপ না করে আত্মগ্লানি প্রকাশ করতে গিয়ে নবাব সিরাজউদ্দৌলা একথা বলেছেন । উৎপীড়িত ব্যক্তিকে দরবারে ডাকার পূর্বে নবাব তাঁর পারিষদদের ডেকে তাঁদের নিজ নিজ দায়িত্ব পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেন। এতে অসন্তুষ্ট হয়ে মিরজাফর নবাবকে প্রশ্ন করে, তিনি তাদের সন্দেহ করছেন কি না?কিন্তু নবাব কোনো অভিযোগ জানাতে চান না। বাংলার প্রজাদের সুখ- স্বাচ্ছন্দ্য বিধান না করতে পারায় নিজেকেই অপরাধী আখ্যা দেন তিনি। আর এ প্রসঙ্গেই তিনি নিজের বিরুদ্ধে নালিশের কথা বলেন ।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
একরাতে একদল অচেনা লোক রাহাত সাহেবের বাড়িতে আশ্রয় চায়। রাহাত সাহেব দয়াপরবশ হয়ে তাদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু মধ্যরাতে সেই অচেনা লোকেরা বাড়ির সবাইকে জিম্মি করে টাকা-পয়সা ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায় । উদ্দীপকের আগন্তুকরা "সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে কাদের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
পলাশির প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হয়েছেন, কারণ-
i. এতে প্রকৃত যুদ্ধ হয়নি, হয়েছে যুদ্ধের অভিনয়
ii. ইংরেজ সৈন্য শক্তিশালী ছিল বলে
iii. বৃষ্টিতে গোলা-বারুদ ভিজে নষ্ট হয়েছিল
নিচের কোনটি সঠিক?
'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে "আমরা অনেক দূর এগিয়ে এসেছি"- কথাটি কে কাকে বলে?
দুর্গম গিরি কান্তার মরু, দুস্তর পারাপার লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার। দুলিতেছে তরি, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিয়ে হাল, আছে কার হিম্মৎ? কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারি, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরি পার।