আমার পথ
‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অনুসারে আমরা পরাধীন যে কারণে-
প্রবন্ধের কিছু লাইন-
এই পরাবলম্বনই আমাদের নিষ্ক্রিয় করে ফেললে। একেই বলে সবচেয়ে বড় দাসত্ব। অন্তরে যাদের এত গোলামির ভাব, তারা বাইরের গোলামি থেকে রেহাই পাবে কী করে? আত্মাকে চিনলেই আত্মনির্ভরতা আসে। এই আত্মনির্ভরতা যেদিন সত্যি সত্যিই আমাদের আসবে, সেই দিনই আমরা স্বাধীন হব, তার আগে কিছুতেই নয় । নিজে নিষ্ক্রিয় থেকে অন্য একজন মহাপুরুষকে প্রাণপণে ভক্তি করলেই যদি দেশ উদ্ধার হয়ে যেত, তাহলে এই দেশ এতদিন পরাধীন থাকত না।
'এক সাথে আছি একসাথে বাঁচি আজও একসাথে থাকবই। সব বিভেদের রেখা মুছে দিয়ে সাম্যের ছবি আঁকবই।'
উদ্দীপকে 'আমার পথ' প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে
'আমার পথ' প্রবন্ধ অবলম্বনে মনুষ্যত্ববোধ জাগ্রত হলে-
i. ধর্মের সত্য উন্মোচিত হবে
ii. ধর্মে-ধর্মে বিরোধ মিটে যাবে
iii. সমাজকে ঐক্যবন্ধ করা যাবে
নিচের কোনটি সঠিক?
আমার পথ কি ধরনের রচনা?
আব্দুল মালেক সারাটি জীবন শিক্ষকতা করেছেন, গড়েছেন আলোকিত মানুষ। অবসর গ্রহণের পর তিনি গড়ে তুলেছেন 'তরুণ সংঘ' নামের সেবা সংগঠন। বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কাজের পাশাপাশি পথ শিশুদের শিক্ষাদান, দুর্নীতি-বিরোধী অভিযান, নৈতিকতা ও তরুণদের মূল্যবোধ বিষয়ক সেমিনারের আয়োজন করেন তিনি। কেউ কেউ তাঁর কাজের প্রশংসা করলেও নিন্দা ও কটূক্তি করেন অনেকেই। তিনি তরুণদের উদ্দেশ্যে বলেন-
"মনরে আজ কহ যে
ভালো মন্দ যাহাই আসুক
সত্যরে লও সহজে।"