অপরিচিতা

“আমি মাথা হেট করিয়া চুপ করিয়া রহিলাম” - উক্তিটি থেকে বোঝা যায় অনুপম - 

i. মেরুদণ্ডহীন 

ii. বিবেকবোধহীন

iii. ব্যক্তিত্বহীন 

নিচের কোনটি সঠিক?

Ctg B 23

এই তিনটি বিশেষণের মধ্যে, উক্তিটি মূলত মেরুদণ্ডহীন এবং ব্যক্তিত্বহীন অর্থে বেশি প্রযোজ্য। তবে, বিবেকবোধহীন বিশেষণও কিছুটা প্রাসঙ্গিক হতে পারে, কারণ অনুপমের চুপ করে থাকার মানসিকতা তার নৈতিক অনুভূতির অভাব নির্দেশ করে।সুতরাং, সঠিক উত্তর হবে: i. মেরুদণ্ডহীন এবং iii. ব্যক্তিত্বহীন

অপরিচিতা টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

অতুলনীয় মাতৃস্নেহের উত্তাপে সন্তানের পরিপুষ্টি, তাহারই আধিক্যে সে অসহায় হইয়া পড়ে। মাতৃস্নেহের প্রাবাল্যে মানুষ আপনাকে হারাইয়া আসল শক্তির মর্যাদা বুঝিতে পারে না। নিয়ত মাতৃষেহের অন্তরালে অবস্থান করিয়া আত্মশক্তির সন্ধান সে পায় না—দুর্বল অসহায় পক্ষীশাবকের মতো চিরদিন স্নেহাতিশয্যে আপনাকে সে একান্ত নির্ভরশীল মনে করে। ক্রমে জননীর পরম সম্পদ সন্তান অলস, ভীরু, দুর্বল ও পরনির্ভরশীল হইয়া মনুষ্যত্ব বিকাশের পথ হইতে দূরে সরিয়া যায়।

'এ জীবনটা না দৈর্ঘ্যের হিসেবে বড়, না গুণের হিসেবে।'উদ্ধৃতাংশে প্রকাশ পেয়েছে-

i. আত্মসমালোচনা

ii. বিদ্রুপ

iii. আত্মোপলব্ধি

নিচের কোনটি সঠিক?

লিটন শীল আর চন্দনা একে অপরের ভালো বন্ধু। ছাত্রজীবন থেকে তাদের মাঝে বেশ সখ্য আর জানা-শোনা। উভয়ই উচ্চশিক্ষিত। চন্দনা এমএ পাস করে স্বল্প বেতনের একটা চাকরি করে। স্বল্প বেতনের জন্য মা-বাবাকে সাথে নিয়ে শহরতলীতে একটা পুরনো ভাড়া বাসায় বাস

করে। তার যাপিত জীবন আভিজাত্যের নয়, নিম্ন মধ্যবিত্তের। লিটন শীল সরকারি চাকরিতে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাবা বিক্রম শীলের কাছে চন্দনাকে বিয়ে করার কথা জানালে বাবা বিক্রমশীল মেয়েকে এবং মেয়ের পরিবারকে দেখতে চান। মেয়ের পারিবারিক অবস্থা দেখে ফিরে এসে বাবা গম্ভীর কণ্ঠে বলেন, “মেয়ে দেখতে সুন্দর, তবে এ বিয়ে হবে না।” বাবার এরূপ মানসিকতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে পারেনি লিটন শীল। কারণ বাল্যকাল থেকেই সে তার বাবার কথার অবাধ্য হয়নি কখনো।

নিচের কোন গুচ্ছের সবগুলো গ্রন্থ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা নয়?